শেরপুরে কলেজছাত্র সুমন মিয়া (১৭) অপহরণের অভিযোগে বাবা-মেয়েকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রবিবার (১০ নভেম্বর) দিবাগত রাতে শহরের বাগরাকসা কাজীবাড়ী পুকুরপাড় এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় শিক্ষক মো. আজিম উদ্দিন ও তার মেয়ে আন্নি আক্তারকে (১৯)। সুমন শেরপুর সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র এবং কসবা বারাকপাড়া এলাকার কৃষক মো. নজরুল ইসলামের ছেলে।
মামলার এজাহার অনুযায়ী, আন্নি আক্তার সম্প্রতি সুমনকে প্রেমের প্রস্তাব দিলে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন, যা আন্নির কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল। গত ৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় সুমন কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে তাকে জোরপূর্বক একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় উঠিয়ে অপহরণ করা হয়। ঘটনায় সুমনের বাবা নজরুল ইসলাম থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ সুমনের সন্ধান ও অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা শুরু করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুমন ও আন্নির মাঝে একসময় ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তবে আন্নির বিয়ে অন্য জায়গায় ঠিক হওয়ার পর থেকেই এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে অনেকের ধারণা।
সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জুবায়দুল আলম জানিয়েছেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। পুলিশ মুঠোফোন ট্র্যাকিং করে সুমনের সর্বশেষ অবস্থান ময়মনসিংহে শনাক্ত করেছে। পুলিশি তদন্তে দ্রুত সুমনকে উদ্ধারের জন্য অভিযানে রয়েছে।
মামলার এজাহার অনুযায়ী, আন্নি আক্তার সম্প্রতি সুমনকে প্রেমের প্রস্তাব দিলে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন, যা আন্নির কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল। গত ৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় সুমন কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে তাকে জোরপূর্বক একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় উঠিয়ে অপহরণ করা হয়। ঘটনায় সুমনের বাবা নজরুল ইসলাম থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ সুমনের সন্ধান ও অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা শুরু করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুমন ও আন্নির মাঝে একসময় ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তবে আন্নির বিয়ে অন্য জায়গায় ঠিক হওয়ার পর থেকেই এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে অনেকের ধারণা।
সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জুবায়দুল আলম জানিয়েছেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। পুলিশ মুঠোফোন ট্র্যাকিং করে সুমনের সর্বশেষ অবস্থান ময়মনসিংহে শনাক্ত করেছে। পুলিশি তদন্তে দ্রুত সুমনকে উদ্ধারের জন্য অভিযানে রয়েছে।