সরকারের উপদেষ্টা নিয়োগে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অংশগ্রহণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক আসিফ মাহতাব। তিনি বলেন, উপদেষ্টা পদের জন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রাধান্য দেওয়া হলেও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এ প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। মঙ্গলবার ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে আসিফ মাহতাব বলেন, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতি বৈষম্য করা হচ্ছে এবং তাদের ত্যাগ ও অবদান অস্বীকার করা হচ্ছে।
আসিফ মাহতাবের বক্তব্য অনুযায়ী, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা উপদেষ্টা পদে মনোনীত হলেও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এ থেকে বঞ্চিত। তিনি উল্লেখ করেন, ছাত্র-জনতার মধ্যে থেকে নেতৃত্ত্ব দিয়ে আসা শিক্ষকদের উপদেষ্টা হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হলে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কেন এ থেকে বাদ যাবে?
স্ট্যাটাসে তিনি অভিযোগ করেন, উপদেষ্টা নিয়োগে স্বৈরাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের বেশি সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, যারা জনকল্যাণে নিয়োজিত ছিলেন তাদের বাদ দিয়ে সরকারের পছন্দের ব্যক্তিদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তিনি নিজে ছাত্র-জনতার স্বার্থে আন্দোলন করেছেন এবং জীবন ঝুঁকিতে রেখেছেন, তবুও উপদেষ্টা পদে তাকে বিবেচনা করা হয়নি। এমনকি পূর্বে সরকারের কিছু কর্তৃপক্ষ তাকে আন্দোলনের বিরুদ্ধাচরণ করতে বলেছিলেন, কিন্তু তিনি তার আদর্শের সঙ্গে আপস করেননি।
আসিফ মাহতাবের এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকেই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এ অবদানের প্রতি সমান মূল্যায়নের দাবি জানিয়েছেন।
আসিফ মাহতাবের বক্তব্য অনুযায়ী, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা উপদেষ্টা পদে মনোনীত হলেও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এ থেকে বঞ্চিত। তিনি উল্লেখ করেন, ছাত্র-জনতার মধ্যে থেকে নেতৃত্ত্ব দিয়ে আসা শিক্ষকদের উপদেষ্টা হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হলে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কেন এ থেকে বাদ যাবে?
স্ট্যাটাসে তিনি অভিযোগ করেন, উপদেষ্টা নিয়োগে স্বৈরাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের বেশি সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, যারা জনকল্যাণে নিয়োজিত ছিলেন তাদের বাদ দিয়ে সরকারের পছন্দের ব্যক্তিদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তিনি নিজে ছাত্র-জনতার স্বার্থে আন্দোলন করেছেন এবং জীবন ঝুঁকিতে রেখেছেন, তবুও উপদেষ্টা পদে তাকে বিবেচনা করা হয়নি। এমনকি পূর্বে সরকারের কিছু কর্তৃপক্ষ তাকে আন্দোলনের বিরুদ্ধাচরণ করতে বলেছিলেন, কিন্তু তিনি তার আদর্শের সঙ্গে আপস করেননি।
আসিফ মাহতাবের এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকেই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এ অবদানের প্রতি সমান মূল্যায়নের দাবি জানিয়েছেন।