জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে প্রস্তাবিত ছাত্র হল-১ এর প্রভোস্ট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান সাদী। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. গিয়াস উদ্দিনের স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
আদেশ অনুযায়ী, অধ্যাপক আসাদুজ্জামান সাদী আগামী দুই বছরের জন্য প্রভোস্ট পদে নিয়োগ পেলেন, এবং এ আদেশ ১২ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে। তিনি প্রভোস্ট হিসেবে হলের ব্যবস্থাপনা, ছাত্রদের সিট বরাদ্দসহ অন্যান্য বিষয় তদারকি করবেন এবং ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি পাবেন।
অধ্যাপক সাদী জানান, প্রাথমিকভাবে হলের নিয়ম-নীতি প্রণয়নে কাজ করবেন, যাতে নির্মাণ শেষ হলে দ্রুত সিট বরাদ্দ কার্যক্রম শুরু করা যায়। এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের অস্থায়ী আবাসন ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা চলছে এবং তিনি এ বিষয়ে আরও দায়িত্ব পেতে পারেন বলে আশাবাদী।
বর্তমান অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮টি ছাত্র হল এবং ৪টি ছাত্রী হল থাকার কথা। প্রতিটি হলে একজন করে প্রভোস্ট নিয়োগ দেওয়া হবে, যারা হলগুলোর ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন।
এই নিয়োগের ফলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের আবাসন সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
আদেশ অনুযায়ী, অধ্যাপক আসাদুজ্জামান সাদী আগামী দুই বছরের জন্য প্রভোস্ট পদে নিয়োগ পেলেন, এবং এ আদেশ ১২ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে। তিনি প্রভোস্ট হিসেবে হলের ব্যবস্থাপনা, ছাত্রদের সিট বরাদ্দসহ অন্যান্য বিষয় তদারকি করবেন এবং ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি পাবেন।
অধ্যাপক সাদী জানান, প্রাথমিকভাবে হলের নিয়ম-নীতি প্রণয়নে কাজ করবেন, যাতে নির্মাণ শেষ হলে দ্রুত সিট বরাদ্দ কার্যক্রম শুরু করা যায়। এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের অস্থায়ী আবাসন ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা চলছে এবং তিনি এ বিষয়ে আরও দায়িত্ব পেতে পারেন বলে আশাবাদী।
বর্তমান অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮টি ছাত্র হল এবং ৪টি ছাত্রী হল থাকার কথা। প্রতিটি হলে একজন করে প্রভোস্ট নিয়োগ দেওয়া হবে, যারা হলগুলোর ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন।
এই নিয়োগের ফলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের আবাসন সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।