তরুণ ভলান্টিয়ার মোঃ রাশেদুজ্জামান (জিহাদ) তার কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন যে, যুব সমাজের ঐক্য ও উদ্দীপনা একসাথে মিলিত হলে যে কোন সংকটের সমাধান সম্ভব। ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণকারী রাশেদুজ্জামান, যিনি বর্তমানে নীলফামারী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী, নিজের বয়সী অন্যান্য তরুণদের জন্য আদর্শ হয়ে উঠেছেন। তার সমাজসেবা ও স্বেচ্ছাসেবক কাজের মাধ্যমে তিনি অনেকেরই অনুপ্রেরণা হয়ে দাঁড়িয়েছেন।
রাশেদুজ্জামান একাধারে একজন শিক্ষার্থী, লেখক, ক্ষুদে গবেষক, এবং সামাজিক সংগঠক। তবে, তার অন্যতম উল্লেখযোগ্য পরিচয় হলো একজন উৎসাহী ভলান্টিয়ার। তিনি ভলেন্টিয়ার ফর বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত আছেন এবং এই সংগঠনগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় সম্প্রদায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
রাশেদুজ্জামান তার তরুণ বয়সেই যেসব কাজ করছেন, তা প্রশংসনীয়। তিনি তার দল নিয়ে নানা সচেতনতা কর্মসূচি, বিতর্ক, এবং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তার লক্ষ্য, যুব সমাজকে এগিয়ে আনা এবং তাদেরকে সামাজিক দায়িত্বের প্রতি সজাগ করা। তার মতো তরুণরা যখন সমাজের জন্য নিজেদের সময় ও শক্তি দান করেন, তখন তা আসলে পরিবর্তনের একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
এছাড়াও, তিনি ইয়ুথ ফর পলিসি, রংপুর ডিবেটিং সোসাইটি, রংপুর সোশ্যাল ইউনিট, নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমি সহ আরও অনেক সংগঠনের সঙ্গে কাজ করছেন, যা সমাজের প্রতি তাদের দায়িত্ববোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করছে। এসব সংগঠনের মাধ্যমে, রাশেদুজ্জামান শুধু তরুণদের উদ্যোগে অংশগ্রহণ করান না, বরং তাদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলী গড়ে তোলারও চেষ্টা করেন।
রাশেদুজ্জামান তাঁর কাজের মধ্যে শুধুমাত্র সমাজসেবার দিকেই সীমাবদ্ধ নন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন সমাজিক সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর কাজও করে যাচ্ছেন। তার অংশগ্রহণে, তার সংগঠনগুলো শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং পরিবেশ সুরক্ষার মতো নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করছে।
তার সর্বশেষ উদ্যোগ হিসেবে, তিনি তরুণ উদ্যোক্তা প্রজেক্ট নীলফামারী নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেছেন, যেখানে তরুণ উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা এবং সামাজিক কাজের মাধ্যমে সমাজে অবদান রাখার প্রেরণা দেওয়া হয়।
সামাজিক সেবার প্রতি তার দৃঢ় মনোভাব এবং তার কাজের প্রতি ভালোবাসা তাকে একে একে তার সহকর্মী ও সমাজের মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় করে তুলেছে। রাশেদুজ্জামান (জিহাদ) একেবারেই বিশ্বাস করেন, যুব সমাজের ক্ষমতায়ন ও একত্রিত প্রচেষ্টায় সামাজিক পরিবর্তন সম্ভব।
রাশেদুজ্জামান একাধারে একজন শিক্ষার্থী, লেখক, ক্ষুদে গবেষক, এবং সামাজিক সংগঠক। তবে, তার অন্যতম উল্লেখযোগ্য পরিচয় হলো একজন উৎসাহী ভলান্টিয়ার। তিনি ভলেন্টিয়ার ফর বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত আছেন এবং এই সংগঠনগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় সম্প্রদায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
রাশেদুজ্জামান তার তরুণ বয়সেই যেসব কাজ করছেন, তা প্রশংসনীয়। তিনি তার দল নিয়ে নানা সচেতনতা কর্মসূচি, বিতর্ক, এবং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তার লক্ষ্য, যুব সমাজকে এগিয়ে আনা এবং তাদেরকে সামাজিক দায়িত্বের প্রতি সজাগ করা। তার মতো তরুণরা যখন সমাজের জন্য নিজেদের সময় ও শক্তি দান করেন, তখন তা আসলে পরিবর্তনের একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
এছাড়াও, তিনি ইয়ুথ ফর পলিসি, রংপুর ডিবেটিং সোসাইটি, রংপুর সোশ্যাল ইউনিট, নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমি সহ আরও অনেক সংগঠনের সঙ্গে কাজ করছেন, যা সমাজের প্রতি তাদের দায়িত্ববোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করছে। এসব সংগঠনের মাধ্যমে, রাশেদুজ্জামান শুধু তরুণদের উদ্যোগে অংশগ্রহণ করান না, বরং তাদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলী গড়ে তোলারও চেষ্টা করেন।
রাশেদুজ্জামান তাঁর কাজের মধ্যে শুধুমাত্র সমাজসেবার দিকেই সীমাবদ্ধ নন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন সমাজিক সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর কাজও করে যাচ্ছেন। তার অংশগ্রহণে, তার সংগঠনগুলো শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং পরিবেশ সুরক্ষার মতো নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করছে।
তার সর্বশেষ উদ্যোগ হিসেবে, তিনি তরুণ উদ্যোক্তা প্রজেক্ট নীলফামারী নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেছেন, যেখানে তরুণ উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা এবং সামাজিক কাজের মাধ্যমে সমাজে অবদান রাখার প্রেরণা দেওয়া হয়।
সামাজিক সেবার প্রতি তার দৃঢ় মনোভাব এবং তার কাজের প্রতি ভালোবাসা তাকে একে একে তার সহকর্মী ও সমাজের মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় করে তুলেছে। রাশেদুজ্জামান (জিহাদ) একেবারেই বিশ্বাস করেন, যুব সমাজের ক্ষমতায়ন ও একত্রিত প্রচেষ্টায় সামাজিক পরিবর্তন সম্ভব।