ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটুরা সরকারবাড়ী এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে বিষপানে দুই মেয়েসহ আত্মহত্যা করেছেন এক গৃহবধূ। মৃতরা হলেন শারমিন আক্তার (২৪), তার দুই মেয়ে রওজা (৫) ও নওরিন (৩)। ঘটনার পর থেকে শারমিনের স্বামীসহ পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটুরা সরকারবাড়ী এলাকায় বিষপানে দুই মেয়ে রওজা (৫) ও নওরিন (৩)-কে নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন গৃহবধূ শারমিন আক্তার (২৪)। বুধবার (১৩ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার পর থেকে শারমিনের স্বামী আশরাফ মিয়াসহ পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শারমিনের স্বামী আশরাফ মিয়া নেশাগ্রস্ত থাকায় তাদের সংসারে প্রায়ই কলহ হতো। শারমিনের মা রেজিয়া বেগম জানান, শারমিন ও তার দুই মেয়ে তাদের কাছে বেড়াতে আসার কথা বলেছিলেন। কিন্তু এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটবে, তা তিনি কল্পনাও করতে পারেননি। তিনি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দায়ীদের বিচার দাবি করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিন মিতুল জানান, হাসপাতালে প্রথমে শারমিনকে আনা হয় এবং পরে তার দুই সন্তানকেও আনা হয়। দুই শিশুকে মৃত ঘোষণা করা হয় এবং শারমিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তানভীর আহমেদ বলেন, ঘটনার পেছনে পারিবারিক কলহ মূল কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং বিষয়টি তদন্ত চলছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটুরা সরকারবাড়ী এলাকায় বিষপানে দুই মেয়ে রওজা (৫) ও নওরিন (৩)-কে নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন গৃহবধূ শারমিন আক্তার (২৪)। বুধবার (১৩ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার পর থেকে শারমিনের স্বামী আশরাফ মিয়াসহ পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শারমিনের স্বামী আশরাফ মিয়া নেশাগ্রস্ত থাকায় তাদের সংসারে প্রায়ই কলহ হতো। শারমিনের মা রেজিয়া বেগম জানান, শারমিন ও তার দুই মেয়ে তাদের কাছে বেড়াতে আসার কথা বলেছিলেন। কিন্তু এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটবে, তা তিনি কল্পনাও করতে পারেননি। তিনি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দায়ীদের বিচার দাবি করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিন মিতুল জানান, হাসপাতালে প্রথমে শারমিনকে আনা হয় এবং পরে তার দুই সন্তানকেও আনা হয়। দুই শিশুকে মৃত ঘোষণা করা হয় এবং শারমিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তানভীর আহমেদ বলেন, ঘটনার পেছনে পারিবারিক কলহ মূল কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং বিষয়টি তদন্ত চলছে।