বিপিএলের আসন্ন আসরের মাসকট ‘ডানা ৩৬’ উন্মোচিত হয়েছে, যা দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রতীক এবং স্বাধীনতা ও শান্তির আদর্শকে তুলে ধরছে। এই মাসকটটি একটি সুসজ্জিত পায়রা, যা গ্রাফিতি দিয়ে অলংকৃত, হাতে ধরে আছে ক্রিকেট ব্যাট।
সম্প্রতি ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের মধ্যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) তাদের নতুন মাসকট ‘ডানা ৩৬’ উন্মোচন করেছে। গণ মানুষের এই সংগ্রাম এবং স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে মাসকটটি ডিজাইন করা হয়েছে। এবারের বিপিএল মাসকট হলো একটি সুসজ্জিত পায়রা, যা শান্তি এবং স্থিতিস্থাপকতার প্রতীক হিসেবে পরিচিত। পায়রাটি গর্বের সাথে একটি ক্রিকেট ব্যাট ধরে আছে, যা আমাদের স্বাধীনতার চেতনা, ইতিবাচক শক্তি এবং সাংস্কৃতিক গর্বকে ফুটিয়ে তোলে।
মাসকটটির পালক এবং ব্যাটে রঙিন গ্রাফিতির প্যাটার্ন যুক্ত করা হয়েছে, যা বর্তমান বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক শক্তি এবং সৃষ্টিশীলতার প্রতিফলন। এই মাসকটটি ক্রীড়া চেতনাকে উদ্দীপ্ত করার পাশাপাশি ক্রিকেটের প্রতি জাতির গভীর প্রেমের পরিচায়কও বটে। ‘ডানা ৩৬’ নামকরণ করা হয়েছে একটি বিশেষ প্রতীক হিসেবে, যা দেশের জনগণের সাহসিকতা ও সংগ্রামকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিপিএল টুর্নামেন্টের পর্দা উঠবে এবং ৭ ফেব্রুয়ারি এই আসরের সমাপ্তি হবে। এবারের আসরে সাতটি দল অংশগ্রহণ করছে, যারা ক্রীড়ার মাধ্যমে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করবে।
সম্প্রতি ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের মধ্যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) তাদের নতুন মাসকট ‘ডানা ৩৬’ উন্মোচন করেছে। গণ মানুষের এই সংগ্রাম এবং স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে মাসকটটি ডিজাইন করা হয়েছে। এবারের বিপিএল মাসকট হলো একটি সুসজ্জিত পায়রা, যা শান্তি এবং স্থিতিস্থাপকতার প্রতীক হিসেবে পরিচিত। পায়রাটি গর্বের সাথে একটি ক্রিকেট ব্যাট ধরে আছে, যা আমাদের স্বাধীনতার চেতনা, ইতিবাচক শক্তি এবং সাংস্কৃতিক গর্বকে ফুটিয়ে তোলে।
মাসকটটির পালক এবং ব্যাটে রঙিন গ্রাফিতির প্যাটার্ন যুক্ত করা হয়েছে, যা বর্তমান বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক শক্তি এবং সৃষ্টিশীলতার প্রতিফলন। এই মাসকটটি ক্রীড়া চেতনাকে উদ্দীপ্ত করার পাশাপাশি ক্রিকেটের প্রতি জাতির গভীর প্রেমের পরিচায়কও বটে। ‘ডানা ৩৬’ নামকরণ করা হয়েছে একটি বিশেষ প্রতীক হিসেবে, যা দেশের জনগণের সাহসিকতা ও সংগ্রামকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিপিএল টুর্নামেন্টের পর্দা উঠবে এবং ৭ ফেব্রুয়ারি এই আসরের সমাপ্তি হবে। এবারের আসরে সাতটি দল অংশগ্রহণ করছে, যারা ক্রীড়ার মাধ্যমে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করবে।