গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার চিত্রাপাড়া গ্রামের ১৩ বছরের কিশোর সাজ্জাদ মোল্লা এখন কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি। এক মাস আগে তার মা সাথী বেগম যমজ দুই কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়ে মৃত্যুবরণ করেন। কয়েকদিন পরই তার বাবা জামাল মিয়াকে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের মামলায় পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম পিতৃহীন হয়ে সাজ্জাদ এখন নিজের দায়িত্বেই চার ভাইবোনের দেখাশোনা করছে। এক মাস বয়সী যমজ বোনদের জন্য দুধের অর্থ সংকটসহ তার পরিবারের খাবারের ব্যবস্থা নিয়েও চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছে কিশোরটি।
কিশোর সাজ্জাদ জানায়, "কয়েকদিন পরেই স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা, কিন্তু কোনোভাবেই পড়াশোনা করতে পারছি না। বাবাকে মিথ্যা মামলায় জেলে পাঠানো হয়েছে, আর আমার বোনদের জন্য দুধের টাকাও নেই।"
জামালের ভাই মনির মিয়া জানান, তার ভাই এখন কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত নন। অথচ রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রতিবেশীরাও বলেন, জামাল মিয়ার পরিবার এখন কঠিন বিপদের মধ্যে আছে। তার চার শিশু সন্তান এবং অসুস্থ বৃদ্ধা মায়ের দায়িত্ব নেওয়ার মতো কেউ নেই। এলাকাবাসী ও পরিবারের পক্ষ থেকে জামালের মুক্তি দাবি করা হচ্ছে।
কোটালিপাড়া থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, জামাল মিয়া ঢাকার তেজগাঁও থানা শ্রমিক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন বলে জানা গেছে। তাকে দিদার হত্যা মামলায় গোপালগঞ্জ সদর থানায় পাঠানো হয়েছে এবং সেখানে তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে জেলে পাঠানো হয়েছে।
কিশোর সাজ্জাদ জানায়, "কয়েকদিন পরেই স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা, কিন্তু কোনোভাবেই পড়াশোনা করতে পারছি না। বাবাকে মিথ্যা মামলায় জেলে পাঠানো হয়েছে, আর আমার বোনদের জন্য দুধের টাকাও নেই।"
জামালের ভাই মনির মিয়া জানান, তার ভাই এখন কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত নন। অথচ রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রতিবেশীরাও বলেন, জামাল মিয়ার পরিবার এখন কঠিন বিপদের মধ্যে আছে। তার চার শিশু সন্তান এবং অসুস্থ বৃদ্ধা মায়ের দায়িত্ব নেওয়ার মতো কেউ নেই। এলাকাবাসী ও পরিবারের পক্ষ থেকে জামালের মুক্তি দাবি করা হচ্ছে।
কোটালিপাড়া থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, জামাল মিয়া ঢাকার তেজগাঁও থানা শ্রমিক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন বলে জানা গেছে। তাকে দিদার হত্যা মামলায় গোপালগঞ্জ সদর থানায় পাঠানো হয়েছে এবং সেখানে তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে জেলে পাঠানো হয়েছে।