দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর বেনাপোলে পণ্যজট কমাতে এবং বন্দরের কার্যক্ষমতা বাড়াতে নতুন কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল চালু করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন টার্মিনালটির উদ্বোধন করেন। এই আধুনিক কার্গো টার্মিনালটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ২৯ কোটি ২৮ লাখ ৬৪ হাজার টাকা এবং এটি ৪১ দশমিক ৩৯ একর জমিতে গড়ে তোলা হয়েছে। এই টার্মিনালে একসঙ্গে ১২০০ থেকে ১৫০০ পণ্যবাহী ট্রাক রাখার ব্যবস্থা রয়েছে, যা দীর্ঘদিনের যানজট সমস্যার সমাধান করবে বলে বন্দর কর্তৃপক্ষ আশা প্রকাশ করেছেন।
এই প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ করা হয়েছে পার্কিং ইয়ার্ড, আধুনিক বন্দর সেবা ভবন, ফায়ার স্টেশন, ওয়েব্রিজ স্কেল, এবং ভারতীয় ট্রাকচালকদের জন্য গোসলখানা ও রান্নার সুবিধা। এই উদ্যোগ সীমান্ত বাণিজ্যকে আরও সম্প্রসারণে সহায়তা করবে এবং রাজস্ব আয়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব দেলোয়ারা বেগম, যশোর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম, বিজিবি দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কবির এবং বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার কামরুজ্জামান প্রমুখ।
বেনাপোল বন্দরের জন্য এই কার্গো টার্মিনাল একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন, যা পণ্য পরিবহনে বাধাহীন প্রবাহ নিশ্চিত করবে। নতুন টার্মিনালের ফলে পণ্য পরিবহন কার্যক্রম আরও সহজ হবে এবং আমদানি-রপ্তানি পণ্যের অপেক্ষার সময়ও কমে আসবে।
এই প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ করা হয়েছে পার্কিং ইয়ার্ড, আধুনিক বন্দর সেবা ভবন, ফায়ার স্টেশন, ওয়েব্রিজ স্কেল, এবং ভারতীয় ট্রাকচালকদের জন্য গোসলখানা ও রান্নার সুবিধা। এই উদ্যোগ সীমান্ত বাণিজ্যকে আরও সম্প্রসারণে সহায়তা করবে এবং রাজস্ব আয়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব দেলোয়ারা বেগম, যশোর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম, বিজিবি দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কবির এবং বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার কামরুজ্জামান প্রমুখ।
বেনাপোল বন্দরের জন্য এই কার্গো টার্মিনাল একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন, যা পণ্য পরিবহনে বাধাহীন প্রবাহ নিশ্চিত করবে। নতুন টার্মিনালের ফলে পণ্য পরিবহন কার্যক্রম আরও সহজ হবে এবং আমদানি-রপ্তানি পণ্যের অপেক্ষার সময়ও কমে আসবে।