দিনাজপুর জেলার ১৩টি উপজেলায় শুরু হয়েছে আগাম জাতের আমন ধান কাটা। কৃষকেরা মহা উৎসবে তাদের ধান ঘরে তুলছেন। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. নুরুজ্জামান মিয়া জানিয়েছেন, চলতি আমন মৌসুমে ২ লাখ ৭২ হাজার ৫৫০ হেক্টর জমিতে ধানের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ৩৭ হাজার ৭০০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে আগাম জাতের হাইব্রিড ধান।
তিনি আরও জানান, বাম্পার ফলনের কারণে কৃষকরা এখন প্রতি বিঘায় ১৮-২০ মণ ধান সংগ্রহ করতে পারছেন। বাজারে এক মণ কাঁচা ধান ১,০০০ থেকে ১,২০০ টাকায় বিক্রি হওয়ায় কৃষকদের লাভ বাড়ছে। পাশাপাশি কাঁচা খড় বিক্রি করেও তারা ভালো দাম পাচ্ছেন।
আগাম ধান কাটার পর জমিতে সরিষা, আলু এবং বিভিন্ন শীতকালীন সবজি রোপণের কাজ শুরু হয়েছে। দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার কৃষকরা উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করে উচ্চ ফলনশীল ফসল উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছেন।
স্থানীয় কৃষক মো. মাসুদ ও মো. আ. হামিদ জানান, তাদের জমিতে লাল তীর জাতের আমন ধান চাষ করেছেন এবং ভালো ফলন পেয়েছেন। আগাম ধান ঘরে তুলে তারা এখন সরিষা ও আলু চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকায় দিনাজপুরের কৃষি খাতে আশানুরূপ উন্নতি হয়েছে। জেলার কৃষকদের এই সাফল্য দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় বড় ভূমিকা রাখবে।
তিনি আরও জানান, বাম্পার ফলনের কারণে কৃষকরা এখন প্রতি বিঘায় ১৮-২০ মণ ধান সংগ্রহ করতে পারছেন। বাজারে এক মণ কাঁচা ধান ১,০০০ থেকে ১,২০০ টাকায় বিক্রি হওয়ায় কৃষকদের লাভ বাড়ছে। পাশাপাশি কাঁচা খড় বিক্রি করেও তারা ভালো দাম পাচ্ছেন।
আগাম ধান কাটার পর জমিতে সরিষা, আলু এবং বিভিন্ন শীতকালীন সবজি রোপণের কাজ শুরু হয়েছে। দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার কৃষকরা উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করে উচ্চ ফলনশীল ফসল উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছেন।
স্থানীয় কৃষক মো. মাসুদ ও মো. আ. হামিদ জানান, তাদের জমিতে লাল তীর জাতের আমন ধান চাষ করেছেন এবং ভালো ফলন পেয়েছেন। আগাম ধান ঘরে তুলে তারা এখন সরিষা ও আলু চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকায় দিনাজপুরের কৃষি খাতে আশানুরূপ উন্নতি হয়েছে। জেলার কৃষকদের এই সাফল্য দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় বড় ভূমিকা রাখবে।