দিনাজপুরের কাহারোল উপজেলার ঐতিহাসিক শ্রী শ্রী কান্তজিউ মন্দির প্রাঙ্গণে আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী রাস মেলা। পূজা-অর্চনার মধ্যদিয়ে শুরু হওয়া এই মেলাকে ঘিরে ব্যাপক আয়োজন করেছেন মেলা কর্তৃপক্ষ।
মেলার আয়োজন শুধু দিনাজপুরেই সীমাবদ্ধ নয়; বাংলাদেশসহ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত এবং বিভিন্ন দেশের ভক্ত ও পর্যটকেরা এই ঐতিহ্যবাহী মেলায় অংশ নিতে আসেন। রাস মেলাকে কেন্দ্র করে মন্দির প্রাঙ্গণ এবং আশপাশের এলাকায় জমে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের দোকানপাট, আকর্ষণীয় প্রদর্শনী, সার্কাস ও যাদু প্রদর্শনী। কাহারোল উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নের ঢেপা নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত শ্রী শ্রী কান্তজিউ মন্দির। ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় গুরুত্ববাহী এই স্থানটি প্রতি বছর রাস মেলার আয়োজনের জন্য বিখ্যাত। ভক্তদের মতে, এই মন্দিরে প্রার্থনা করলে মনের আশা পূরণ হয়।
মাসব্যাপী মেলাকে ঘিরে প্রশাসন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। মেলার শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে। মেলায় আসা দর্শনার্থীদের জন্য বিশেষ নজরদারি এবং সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবারের রাস মেলায় থাকবে হরেক রকমের পণ্যের দোকান, ঐতিহ্যবাহী প্রদর্শনী, সার্কাস, যাদু, এবং ভক্তদের জন্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান। প্রথাগত পূজা-অর্চনার পাশাপাশি রয়েছে বিভিন্ন বিনোদনের ব্যবস্থা। যারা রাস মেলায় অংশ নিতে চান, তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। দেশের ঐতিহ্যবাহী মেলার অংশীদার হয়ে দিনাজপুরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অনুভব করার সুযোগ হাতছাড়া করবেন না।
এবারের রাস মেলা হবে ভক্তি, বিনোদন এবং ঐতিহ্যের মিলনমেলা। এই ঐতিহাসিক মেলা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রশাসনের আশা, এটি শুধু উৎসবের কেন্দ্র নয়, বরং দেশের পর্যটন শিল্পে একটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
মেলার আয়োজন শুধু দিনাজপুরেই সীমাবদ্ধ নয়; বাংলাদেশসহ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত এবং বিভিন্ন দেশের ভক্ত ও পর্যটকেরা এই ঐতিহ্যবাহী মেলায় অংশ নিতে আসেন। রাস মেলাকে কেন্দ্র করে মন্দির প্রাঙ্গণ এবং আশপাশের এলাকায় জমে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের দোকানপাট, আকর্ষণীয় প্রদর্শনী, সার্কাস ও যাদু প্রদর্শনী। কাহারোল উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নের ঢেপা নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত শ্রী শ্রী কান্তজিউ মন্দির। ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় গুরুত্ববাহী এই স্থানটি প্রতি বছর রাস মেলার আয়োজনের জন্য বিখ্যাত। ভক্তদের মতে, এই মন্দিরে প্রার্থনা করলে মনের আশা পূরণ হয়।
মাসব্যাপী মেলাকে ঘিরে প্রশাসন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। মেলার শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে। মেলায় আসা দর্শনার্থীদের জন্য বিশেষ নজরদারি এবং সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবারের রাস মেলায় থাকবে হরেক রকমের পণ্যের দোকান, ঐতিহ্যবাহী প্রদর্শনী, সার্কাস, যাদু, এবং ভক্তদের জন্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান। প্রথাগত পূজা-অর্চনার পাশাপাশি রয়েছে বিভিন্ন বিনোদনের ব্যবস্থা। যারা রাস মেলায় অংশ নিতে চান, তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। দেশের ঐতিহ্যবাহী মেলার অংশীদার হয়ে দিনাজপুরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অনুভব করার সুযোগ হাতছাড়া করবেন না।
এবারের রাস মেলা হবে ভক্তি, বিনোদন এবং ঐতিহ্যের মিলনমেলা। এই ঐতিহাসিক মেলা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রশাসনের আশা, এটি শুধু উৎসবের কেন্দ্র নয়, বরং দেশের পর্যটন শিল্পে একটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে।