অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হচ্ছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আর সম্ভাব্য ১৬ উপদেষ্টার একটি তালিকা পাওয়া গেছে। তবে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁরা হলেন—
১. সালেহ উদ্দিন আহমেদ'
২. ড. আসিফ নজরুল'
৩. আদিলুর রহমান খান'
৪. হাসান আরিফ'
৫. তৌহিদ হোসেন'
৬. সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান'
৭. মো. নাহিদ ইসলাম'
৮. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া'
৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন (অব.)
১০. সুপ্রদিপ চাকমা'
১১. ফরিদা আখতার'
১২. বিধান রঞ্জন রায়'
১৩. আ.ফ.ম খালিদ হাসান'
১৪. নূর জাহান বেগম'
১৫. শারমিন মুরশিদ'
১৬. ফারুক–ই–আজম'
এর আগে দুপুর ২টা ১০ মিনিটে ইউনূসকে বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইনসের উড়োজাহাজ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরের এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।
তিনি বলেন,
সারা বাংলাদেশ একটা বড় পরিবার। এই পরিবারে আমরা একসঙ্গে চলতে চাই। আমাদের সঙ্গে দ্বিধাদ্বন্দ্ব যা আছে সরিয়ে ফেলতে চাই। যারা বিপথে গেছে তাদের পথে আনতে চাই।
যাতে করে একসঙ্গে কাজ করতে পারি।
জানা যায়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান হিসেবে শপথ নেওয়ার পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় থাকবেন। তার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা।
ভেতরে আসবাবপত্র নতুনভাবে বসানো হচ্ছে। এই কাজগুলো করছে গণপূর্ত অধিদফতর (পিডব্লিউডি)।
তবে যমুনা ভবনের সামনে এখনো নিরাপত্তা বেষ্টনী বসানো হয়নি। সেনাবাহিনী, আনসারসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে এক-এগারোর পট পরিবর্তনের পর সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমেদ যমুনায় ছিলেন।
এর আগে, ১৯৯৬ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি হাবিবুর রহমান এবং ২০০১ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা লতিফুর রহমান তাদের দায়িত্বের দিনগুলো রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যুমনাতেই ছিলেন।
১. সালেহ উদ্দিন আহমেদ'
২. ড. আসিফ নজরুল'
৩. আদিলুর রহমান খান'
৪. হাসান আরিফ'
৫. তৌহিদ হোসেন'
৬. সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান'
৭. মো. নাহিদ ইসলাম'
৮. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া'
৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন (অব.)
১০. সুপ্রদিপ চাকমা'
১১. ফরিদা আখতার'
১২. বিধান রঞ্জন রায়'
১৩. আ.ফ.ম খালিদ হাসান'
১৪. নূর জাহান বেগম'
১৫. শারমিন মুরশিদ'
১৬. ফারুক–ই–আজম'
এর আগে দুপুর ২টা ১০ মিনিটে ইউনূসকে বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইনসের উড়োজাহাজ ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরের এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।
তিনি বলেন,
সারা বাংলাদেশ একটা বড় পরিবার। এই পরিবারে আমরা একসঙ্গে চলতে চাই। আমাদের সঙ্গে দ্বিধাদ্বন্দ্ব যা আছে সরিয়ে ফেলতে চাই। যারা বিপথে গেছে তাদের পথে আনতে চাই।
যাতে করে একসঙ্গে কাজ করতে পারি।
জানা যায়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান হিসেবে শপথ নেওয়ার পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় থাকবেন। তার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা।
ভেতরে আসবাবপত্র নতুনভাবে বসানো হচ্ছে। এই কাজগুলো করছে গণপূর্ত অধিদফতর (পিডব্লিউডি)।
তবে যমুনা ভবনের সামনে এখনো নিরাপত্তা বেষ্টনী বসানো হয়নি। সেনাবাহিনী, আনসারসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে এক-এগারোর পট পরিবর্তনের পর সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমেদ যমুনায় ছিলেন।
এর আগে, ১৯৯৬ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি হাবিবুর রহমান এবং ২০০১ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা লতিফুর রহমান তাদের দায়িত্বের দিনগুলো রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যুমনাতেই ছিলেন।