শরীয়তপুরের নাগেরপাড়া বাজারে বাম গণতান্ত্রিক জোটের আয়োজিত ‘শোষণ-বৈষম্যবিরোধী গণতন্ত্র জাগরণ যাত্রা’ কর্মসূচিতে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় বিএনপি কর্মীদের বিরুদ্ধে। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেলে এ কর্মসূচি শুরুর পর বিএনপির কর্মীরা ব্যানার ও ফেস্টুন ছিঁড়ে মিছিলে বাধা দেয়।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতারা জানান, মিছিলটি সমাবেশ শেষে নাগেরপাড়া বাজারে পৌঁছালে বিএনপি কর্মী রবিউল হরকরা ও কামাল ঢালী নেতৃত্বে বাধা দেয়। কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে মিছিলের উপর হামলা চালিয়ে ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলায় মিছিলটি পণ্ড হয়ে যায়। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) শরীয়তপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক সুশান্ত ভাওয়াল বলেন, “আমাদের কর্মসূচিতে বিএনপি হামলা করে প্রমাণ করেছে তারা আওয়ামী লীগ থেকে ভিন্ন কিছু নয়। আমরা এই হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।”
এ প্রসঙ্গে গোসাইরহাট উপজেলা বিএনপির সভাপতি তারেক আজিজ মোবারক ঢালী বলেন, “যদি আমাদের দলের কেউ জড়িত থাকে, তবে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকসুদ আলম জানান, মিছিলের বিষয়ে তার জানা থাকলেও হামলার বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাননি।
স্থানীয় সূত্রের দাবি, হামলার সময় গোয়েন্দা ও পোশাকধারী পুলিশ উপস্থিত থাকলেও তারা নীরব ভূমিকা পালন করেছে। বাম গণতান্ত্রিক জোটের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শ্রমজীবী মানুষের কণ্ঠরোধে এমন হামলা উদ্বেগজনক। তারা কর্মসূচিতে হামলার প্রতিবাদে ভবিষ্যতে বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতারা জানান, মিছিলটি সমাবেশ শেষে নাগেরপাড়া বাজারে পৌঁছালে বিএনপি কর্মী রবিউল হরকরা ও কামাল ঢালী নেতৃত্বে বাধা দেয়। কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে মিছিলের উপর হামলা চালিয়ে ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলায় মিছিলটি পণ্ড হয়ে যায়। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) শরীয়তপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক সুশান্ত ভাওয়াল বলেন, “আমাদের কর্মসূচিতে বিএনপি হামলা করে প্রমাণ করেছে তারা আওয়ামী লীগ থেকে ভিন্ন কিছু নয়। আমরা এই হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।”
এ প্রসঙ্গে গোসাইরহাট উপজেলা বিএনপির সভাপতি তারেক আজিজ মোবারক ঢালী বলেন, “যদি আমাদের দলের কেউ জড়িত থাকে, তবে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকসুদ আলম জানান, মিছিলের বিষয়ে তার জানা থাকলেও হামলার বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাননি।
স্থানীয় সূত্রের দাবি, হামলার সময় গোয়েন্দা ও পোশাকধারী পুলিশ উপস্থিত থাকলেও তারা নীরব ভূমিকা পালন করেছে। বাম গণতান্ত্রিক জোটের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শ্রমজীবী মানুষের কণ্ঠরোধে এমন হামলা উদ্বেগজনক। তারা কর্মসূচিতে হামলার প্রতিবাদে ভবিষ্যতে বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে।