রাজধানীর ধানমন্ডির ঢাকা সিটি কলেজ, যেখানে গত মাসের ২৮ অক্টোবর শুরু হওয়া ছাত্র আন্দোলনের কারণে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছিল, সেটি অবশেষে ২০ দিনের ছুটি শেষে আগামী ১৯ নভেম্বর থেকে খুলতে যাচ্ছে। কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কাজী নেয়ামুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রথম দিন একাদশ শ্রেণির ক্লাস দিয়ে শুরু হবে একাডেমিক কার্যক্রম। পরের দিন দ্বাদশ শ্রেণি এবং ২১ নভেম্বর থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নানা অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা করে আসছেন। এতে অতিরিক্ত অর্থ আদায় ও শিক্ষক-কর্মচারীদের অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুতির মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীরা ৭ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করে।
দাবিগুলো ছিল—
১.অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষের পদত্যাগ।
২.বরখাস্ত হওয়া শিক্ষকদের পুনর্বহাল।
৩.অনিয়ম ও দুর্নীতি বন্ধ।
৪.ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের নির্যাতন না করা।
শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো উপেক্ষা করেন। আন্দোলন ঠেকাতে আইন ভেঙে ২০ দিন কলেজ বন্ধ রাখেন। শিক্ষার্থীদের দাবি, এটি অধ্যক্ষের ক্ষমতার অপব্যবহার।
এ বিষয়ে অধ্যক্ষের বক্তব্য জানতে তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সাড়া পাওয়া যায়নি। কলেজ খোলার সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থীরা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা বলছেন, দাবিগুলো মেনে নেওয়া না হলে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রথম দিন একাদশ শ্রেণির ক্লাস দিয়ে শুরু হবে একাডেমিক কার্যক্রম। পরের দিন দ্বাদশ শ্রেণি এবং ২১ নভেম্বর থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নানা অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা করে আসছেন। এতে অতিরিক্ত অর্থ আদায় ও শিক্ষক-কর্মচারীদের অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুতির মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীরা ৭ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করে।
দাবিগুলো ছিল—
১.অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষের পদত্যাগ।
২.বরখাস্ত হওয়া শিক্ষকদের পুনর্বহাল।
৩.অনিয়ম ও দুর্নীতি বন্ধ।
৪.ছাত্রলীগ ট্যাগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের নির্যাতন না করা।
শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো উপেক্ষা করেন। আন্দোলন ঠেকাতে আইন ভেঙে ২০ দিন কলেজ বন্ধ রাখেন। শিক্ষার্থীদের দাবি, এটি অধ্যক্ষের ক্ষমতার অপব্যবহার।
এ বিষয়ে অধ্যক্ষের বক্তব্য জানতে তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও সাড়া পাওয়া যায়নি। কলেজ খোলার সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থীরা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা বলছেন, দাবিগুলো মেনে নেওয়া না হলে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে।