ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভুয়া ডাক্তার সেজে প্রতারণার অভিযোগে মোছা. পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা (২২) নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) তাকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার বাদী নুর আলম অভিযোগ করেন, তার স্ত্রীর টিউমার অপারেশনের জন্য পাপিয়া নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে ৪০ হাজার টাকা দাবি করেন। প্রাথমিকভাবে ২৮ হাজার টাকা নেওয়ার পরেও কোনো চিকিৎসা হয়নি। বিষয়টি জানাজানি হলে হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সরা পুলিশে খবর দেন এবং পাপিয়াকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, আসামি পাপিয়া ২৮ সপ্তাহের গর্ভবতী। তবে তদন্তের স্বার্থে সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হলে আদালত তা নামঞ্জুর করেন এবং তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
হাসপাতালের বিভিন্ন ফ্লোরে নিজেকে ডাক্তার হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করতেন পাপিয়া। টিউমার অপারেশনের মতো গুরুতর বিষয়ে সাধারণ রোগীদের ভুল বুঝিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতেন তিনি।
পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, পাপিয়ার বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা করা হয়েছে। তার জামিন আবেদন বাতিল করে আদালত সরাসরি কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
ডাক্তার বা চিকিৎসা সংক্রান্ত কোনো পরামর্শ নেওয়ার আগে তার পরিচয় নিশ্চিত করা জরুরি।
মামলার বাদী নুর আলম অভিযোগ করেন, তার স্ত্রীর টিউমার অপারেশনের জন্য পাপিয়া নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে ৪০ হাজার টাকা দাবি করেন। প্রাথমিকভাবে ২৮ হাজার টাকা নেওয়ার পরেও কোনো চিকিৎসা হয়নি। বিষয়টি জানাজানি হলে হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সরা পুলিশে খবর দেন এবং পাপিয়াকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, আসামি পাপিয়া ২৮ সপ্তাহের গর্ভবতী। তবে তদন্তের স্বার্থে সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হলে আদালত তা নামঞ্জুর করেন এবং তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
হাসপাতালের বিভিন্ন ফ্লোরে নিজেকে ডাক্তার হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করতেন পাপিয়া। টিউমার অপারেশনের মতো গুরুতর বিষয়ে সাধারণ রোগীদের ভুল বুঝিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতেন তিনি।
পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, পাপিয়ার বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা করা হয়েছে। তার জামিন আবেদন বাতিল করে আদালত সরাসরি কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
ডাক্তার বা চিকিৎসা সংক্রান্ত কোনো পরামর্শ নেওয়ার আগে তার পরিচয় নিশ্চিত করা জরুরি।