বাংলাদেশের শিশু হাফেজ আনাস মাহফুজ কুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন। তিনি ছিগারুল হুফফাজ (শিশু হাফেজ) গ্রুপে অংশ নিয়ে এই শীর্ষ সম্মান বয়ে আনেন। আনাস রাজধানী ঢাকার মিরপুরের মারকাযু ফয়জিল কুরআন আল ইসলামীর একজন শিক্ষার্থী।
গত ১৪ নভেম্বর কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতা চলেছে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত। বিশ্বের ৭৪টি দেশের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ক্বারী আবু জর গিফারী কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন।
হাফেজ আনাস মাহফুজের এই অর্জন বাংলাদেশের জন্য এক অনন্য গর্বের বিষয়। আনাসের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়। এর আগে তিনি জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা ২০২৩-এ তৃতীয় স্থান অর্জন করেন।
কুয়েতের ক্রাউন প্লাজায় আয়োজিত প্রতিযোগিতায় তিনটি গ্রুপে অংশ নেন বাংলাদেশি প্রতিযোগীরা। শিশু গ্রুপে আনাস মাহফুজ, বড় গ্রুপে হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরিম এবং ক্বারী গ্রুপে আবু জর গিফারী বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন।
ফলাফল ঘোষণার সময় স্থানীয় মাগরিব নামাজের পরে আনাস মাহফুজের নাম বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অধিকার করা আবু জর গিফারীর নামও একই সময়ে ঘোষণা করা হয়।
এই অর্জন শুধু বাংলাদেশি প্রতিযোগীদের জন্য নয়, বরং বিশ্বের মুসলিম কমিউনিটির জন্যও একটি প্রেরণাদায়ক ঘটনা। আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ দিন দিন আরো দৃশ্যমান হচ্ছে।
গত ১৪ নভেম্বর কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতা চলেছে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত। বিশ্বের ৭৪টি দেশের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ক্বারী আবু জর গিফারী কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন।
হাফেজ আনাস মাহফুজের এই অর্জন বাংলাদেশের জন্য এক অনন্য গর্বের বিষয়। আনাসের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়। এর আগে তিনি জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা ২০২৩-এ তৃতীয় স্থান অর্জন করেন।
কুয়েতের ক্রাউন প্লাজায় আয়োজিত প্রতিযোগিতায় তিনটি গ্রুপে অংশ নেন বাংলাদেশি প্রতিযোগীরা। শিশু গ্রুপে আনাস মাহফুজ, বড় গ্রুপে হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরিম এবং ক্বারী গ্রুপে আবু জর গিফারী বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন।
ফলাফল ঘোষণার সময় স্থানীয় মাগরিব নামাজের পরে আনাস মাহফুজের নাম বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অধিকার করা আবু জর গিফারীর নামও একই সময়ে ঘোষণা করা হয়।
এই অর্জন শুধু বাংলাদেশি প্রতিযোগীদের জন্য নয়, বরং বিশ্বের মুসলিম কমিউনিটির জন্যও একটি প্রেরণাদায়ক ঘটনা। আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ দিন দিন আরো দৃশ্যমান হচ্ছে।