স্পেন সরকার প্রতি বছর তিন লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে। মঙ্গলবার মাদ্রিদে এক সংবাদ সম্মেলনে স্পেনের অভিবাসী বিষয়ক মন্ত্রী এলমা সেইজ এই ঘোষণা দেন।
মন্ত্রী জানান, স্পেনের অর্থনীতি ও জনসংখ্যার সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য একটি মুক্ত ও উন্নত স্পেন গড়ে তোলা। প্রতি বছর প্রায় আড়াই লাখ বিদেশি কর্মীর প্রয়োজন মেটাতে আমরা বৈধতার এই প্রক্রিয়া চালু করছি।”
এই প্রকল্পের আওতায় অভিবাসীদের পর্যায়ক্রমে বৈধতা ও কাজের অনুমতি প্রদান করা হবে। প্রকল্পটি 'সার্কুলার মাইগ্রেশন' নামে পরিচিত। বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে যেসব নথিবিহীন অভিবাসী দুই থেকে তিন বছর ধরে স্পেনে বসবাস করছেন।
স্পেনের নিম্ন জন্মহার ও বয়স্ক কর্মীদের অবসর গ্রহণের ফলে সৃষ্ট শ্রম সংকট মোকাবিলায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এই পদক্ষেপের প্রতি দেশের জনসাধারণের মনোভাব মিশ্র। সাম্প্রতিক জরিপ অনুযায়ী, ৫৭ শতাংশ নাগরিক মনে করেন স্পেনে অভিবাসীদের সংখ্যা অত্যধিক, এবং ৭৫ শতাংশ তাদের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন।
২০২৪ সালের প্রথম ছয় মাসে অন্তত ২৫ হাজার নথিবিহীন অভিবাসী স্পেনে প্রবেশ করেছেন, যাদের বেশিরভাগই সমুদ্রপথে এসেছেন। যেখানে যুক্তরাজ্য ও ইতালি নথিবিহীন অভিবাসীদের তৃতীয় দেশে স্থানান্তরের উদ্যোগ নিচ্ছে, স্পেন তাদের দেশে বৈধভাবে অন্তর্ভুক্তির পথে হাঁটছে।
মন্ত্রী জানান, স্পেনের অর্থনীতি ও জনসংখ্যার সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, “আমাদের লক্ষ্য একটি মুক্ত ও উন্নত স্পেন গড়ে তোলা। প্রতি বছর প্রায় আড়াই লাখ বিদেশি কর্মীর প্রয়োজন মেটাতে আমরা বৈধতার এই প্রক্রিয়া চালু করছি।”
এই প্রকল্পের আওতায় অভিবাসীদের পর্যায়ক্রমে বৈধতা ও কাজের অনুমতি প্রদান করা হবে। প্রকল্পটি 'সার্কুলার মাইগ্রেশন' নামে পরিচিত। বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে যেসব নথিবিহীন অভিবাসী দুই থেকে তিন বছর ধরে স্পেনে বসবাস করছেন।
স্পেনের নিম্ন জন্মহার ও বয়স্ক কর্মীদের অবসর গ্রহণের ফলে সৃষ্ট শ্রম সংকট মোকাবিলায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এই পদক্ষেপের প্রতি দেশের জনসাধারণের মনোভাব মিশ্র। সাম্প্রতিক জরিপ অনুযায়ী, ৫৭ শতাংশ নাগরিক মনে করেন স্পেনে অভিবাসীদের সংখ্যা অত্যধিক, এবং ৭৫ শতাংশ তাদের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন।
২০২৪ সালের প্রথম ছয় মাসে অন্তত ২৫ হাজার নথিবিহীন অভিবাসী স্পেনে প্রবেশ করেছেন, যাদের বেশিরভাগই সমুদ্রপথে এসেছেন। যেখানে যুক্তরাজ্য ও ইতালি নথিবিহীন অভিবাসীদের তৃতীয় দেশে স্থানান্তরের উদ্যোগ নিচ্ছে, স্পেন তাদের দেশে বৈধভাবে অন্তর্ভুক্তির পথে হাঁটছে।