লালমনিরহাটের কৃষকরা আগাম আলু চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। জেলার বেশিরভাগ উঁচু জমিতে আগাম জাতের আলু রোপণ ও পরিচর্যা চলছে। এই অঞ্চলের উর্বর মাটি ও উপযুক্ত আবহাওয়া আলু চাষের জন্য আদর্শ। তাই এখানকার কৃষকদের মধ্যে আগাম আলু চাষের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে।
জেলার কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, চলতি বছরে ৬ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে প্রায় ২৯ টন আলু উৎপাদনের আশা করছে তারা। লালমনিরহাট সদর উপজেলা থেকেই জেলায় উৎপাদিত প্রায় ৫০ শতাংশ আলু আসে।
কৃষকদের মতে, আগাম জাতের আলু বাজারে ভালো দাম পায় এবং রোগবালাই কম হয়। তবে এই বছর সারের মূল্য বৃদ্ধি এবং শ্রমিকদের মজুরি বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচও বেশি হচ্ছে। ফলে লাভের পরিমাণ নিয়ে তারা কিছুটা চিন্তিত।
জেলার একজন কৃষক আব্দুল মজিদ জানান, প্রতি বিঘা জমিতে ৪৫ থেকে ৬০ মণ আলু উৎপাদন হয়। তবে এই বছর বীজ, সার এবং কীটনাশকের খরচ বেড়েছে। একই কথা জানিয়েছেন রাসায়নিক সার ব্যবসায়ী মো. জাহিদ হোসেন। তার মতে, ভালো ফলন পেতে জৈব সারের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ।
কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের সময়মতো পরামর্শ দিতে এবং মাঠ পর্যায়ে সহায়তা করতে কাজ করছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মো. সাইফুল আরিফিন বলেন, "লালমনিরহাটের মাটি আলু চাষের জন্য বেশ উপযোগী। সঠিক পরিচর্যা এবং প্রযুক্তির ব্যবহারে কৃষকরা বাম্পার ফলনের আশাবাদী।"
ডিসেম্বরের শেষ থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝি বাজারে আসবে নতুন আলু। এতে কৃষকরা ভালো মুনাফা করার আশা করছেন।
জেলার কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, চলতি বছরে ৬ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে প্রায় ২৯ টন আলু উৎপাদনের আশা করছে তারা। লালমনিরহাট সদর উপজেলা থেকেই জেলায় উৎপাদিত প্রায় ৫০ শতাংশ আলু আসে।
কৃষকদের মতে, আগাম জাতের আলু বাজারে ভালো দাম পায় এবং রোগবালাই কম হয়। তবে এই বছর সারের মূল্য বৃদ্ধি এবং শ্রমিকদের মজুরি বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচও বেশি হচ্ছে। ফলে লাভের পরিমাণ নিয়ে তারা কিছুটা চিন্তিত।
জেলার একজন কৃষক আব্দুল মজিদ জানান, প্রতি বিঘা জমিতে ৪৫ থেকে ৬০ মণ আলু উৎপাদন হয়। তবে এই বছর বীজ, সার এবং কীটনাশকের খরচ বেড়েছে। একই কথা জানিয়েছেন রাসায়নিক সার ব্যবসায়ী মো. জাহিদ হোসেন। তার মতে, ভালো ফলন পেতে জৈব সারের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ।
কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের সময়মতো পরামর্শ দিতে এবং মাঠ পর্যায়ে সহায়তা করতে কাজ করছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মো. সাইফুল আরিফিন বলেন, "লালমনিরহাটের মাটি আলু চাষের জন্য বেশ উপযোগী। সঠিক পরিচর্যা এবং প্রযুক্তির ব্যবহারে কৃষকরা বাম্পার ফলনের আশাবাদী।"
ডিসেম্বরের শেষ থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝি বাজারে আসবে নতুন আলু। এতে কৃষকরা ভালো মুনাফা করার আশা করছেন।