এক হৃদয়বিদারক সড়ক দুর্ঘটনায় ঢাকার ধামরাই উপজেলার বালিথা এলাকায় প্রাণ হারান ফরিদুল ইসলাম। স্ত্রীর মরদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ি ফেরার পথে তিনি নিজেও দুর্ঘটনায় নিহত হন। ঘটনাটি ঘটে বুধবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে স্ত্রী সুলতানার মরদেহ নিয়ে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার ধানকোড়া গ্রামে যাচ্ছিলেন ফরিদুল ইসলামসহ পরিবারের সদস্যরা। পথিমধ্যে বালিথা এলাকায় পৌঁছালে অ্যাম্বুলেন্সটির চাকা ফেটে যায়। ফলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে একটি গাছে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান ফরিদুল ইসলাম।
অ্যাম্বুলেন্সে থাকা ফরিদুলের আত্মীয় হেনা খাতুন ও রাইসুল ইসলাম গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
গোলড়া হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রূপল চন্দ্র দাস বলেন, "সুলতানার মরদেহ দাফনের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। বালিথা এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সটি দুর্ঘটনায় পড়ে। এ সময় সুলতানার স্বামীও মারা যান। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে উভয়ের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।"
এ মর্মান্তিক ঘটনায় পুরো পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু তাদের স্বজন ও এলাকাবাসীর হৃদয় ভারাক্রান্ত করেছে।
এ ধরনের দুর্ঘটনা আমাদের দেশের সড়ক নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর ইঙ্গিত বহন করে। এমন হৃদয়বিদারক ঘটনা যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, সেজন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে স্ত্রী সুলতানার মরদেহ নিয়ে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার ধানকোড়া গ্রামে যাচ্ছিলেন ফরিদুল ইসলামসহ পরিবারের সদস্যরা। পথিমধ্যে বালিথা এলাকায় পৌঁছালে অ্যাম্বুলেন্সটির চাকা ফেটে যায়। ফলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে একটি গাছে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান ফরিদুল ইসলাম।
অ্যাম্বুলেন্সে থাকা ফরিদুলের আত্মীয় হেনা খাতুন ও রাইসুল ইসলাম গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
গোলড়া হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রূপল চন্দ্র দাস বলেন, "সুলতানার মরদেহ দাফনের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। বালিথা এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সটি দুর্ঘটনায় পড়ে। এ সময় সুলতানার স্বামীও মারা যান। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে উভয়ের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।"
এ মর্মান্তিক ঘটনায় পুরো পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। একসঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু তাদের স্বজন ও এলাকাবাসীর হৃদয় ভারাক্রান্ত করেছে।
এ ধরনের দুর্ঘটনা আমাদের দেশের সড়ক নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর ইঙ্গিত বহন করে। এমন হৃদয়বিদারক ঘটনা যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, সেজন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।