ঢাকা কলেজ এবং সিটি কলেজে সংঘর্ষের ঘটনার জেরে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) ক্লাস বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রশাসন। তবে অফিস কার্যক্রম চালু থাকবে এবং পূর্বনির্ধারিত পরীক্ষা যথারীতি অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, "অনিবার্য কারণে" সব ক্লাস স্থগিত থাকবে। তবে প্রশাসনিক কার্যক্রম এবং পরীক্ষা স্বাভাবিকভাবে চলবে।
সিটি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কাজী নেয়ামুল হকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে একই ধরনের সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।
এর আগে বুধবার ঢাকা কলেজের একটি বাস ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ এবং সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হতে থাকলে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত থেমে থেমে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে।
সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারগ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। সেনাবাহিনীও পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার কাজে অংশ নেয়।
কলেজ প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্রিয় পদক্ষেপের কারণে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে পরিস্থিতি পুরোপুরি শান্ত করতে এবং পুনরায় সংঘর্ষ এড়াতে উভয় কলেজে ক্লাস স্থগিত রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সহনশীল আচরণ এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় প্রয়োজন এ ধরনের ঘটনা এড়াতে।
ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, "অনিবার্য কারণে" সব ক্লাস স্থগিত থাকবে। তবে প্রশাসনিক কার্যক্রম এবং পরীক্ষা স্বাভাবিকভাবে চলবে।
সিটি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কাজী নেয়ামুল হকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে একই ধরনের সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।
এর আগে বুধবার ঢাকা কলেজের একটি বাস ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ এবং সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হতে থাকলে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত থেমে থেমে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে।
সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারগ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। সেনাবাহিনীও পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার কাজে অংশ নেয়।
কলেজ প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্রিয় পদক্ষেপের কারণে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে পরিস্থিতি পুরোপুরি শান্ত করতে এবং পুনরায় সংঘর্ষ এড়াতে উভয় কলেজে ক্লাস স্থগিত রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সহনশীল আচরণ এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় প্রয়োজন এ ধরনের ঘটনা এড়াতে।