রাজধানীর মহাখালীতে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকাল থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করেন অটোরিকশা চালকরা। তাদের এ আন্দোলনের ফলে সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় এবং ট্রেন চলাচলও বন্ধ হয়ে যায়।
দুপুরে মহাখালী রেলক্রসিং এলাকায় অটোরিকশা চালকদের সরিয়ে দিতে সেনাবাহিনীর সদস্যরা হস্তক্ষেপ করেন। সরেজমিনে দেখা যায়, রিকশাচালকরা রেললাইনে বসে আন্দোলন করছিলেন। সেখান থেকে সরে যেতে বললে তারা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছোড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী ধাওয়া দিলে চালকরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
হাইকোর্টের নির্দেশনার পর গত তিন দিন ধরে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় রিকশাচালকরা সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করছেন। বুধবার (২০ নভেম্বর) দয়াগঞ্জ মোড়ে এবং কাজীপাড়া-শেওড়াপাড়া এলাকায় চালকদের আন্দোলনের কারণে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হন।
চালকদের অভিযোগ, ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ করা হলে তারা বিকল্প কোনো আয়ের পথ পাবেন না। তবে হাইকোর্ট রুল জারি করে তিন দিনের মধ্যে এসব রিকশা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে রাজধানীর যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বিপর্যয় নেমে এসেছে। যানজটের কারণে জনসাধারণের ভোগান্তি বেড়েছে। আন্দোলনকারীরা দাবি জানাচ্ছেন, সরকার যেন তাদের জন্য কোনো বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
দুপুরে মহাখালী রেলক্রসিং এলাকায় অটোরিকশা চালকদের সরিয়ে দিতে সেনাবাহিনীর সদস্যরা হস্তক্ষেপ করেন। সরেজমিনে দেখা যায়, রিকশাচালকরা রেললাইনে বসে আন্দোলন করছিলেন। সেখান থেকে সরে যেতে বললে তারা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছোড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী ধাওয়া দিলে চালকরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
হাইকোর্টের নির্দেশনার পর গত তিন দিন ধরে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় রিকশাচালকরা সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করছেন। বুধবার (২০ নভেম্বর) দয়াগঞ্জ মোড়ে এবং কাজীপাড়া-শেওড়াপাড়া এলাকায় চালকদের আন্দোলনের কারণে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হন।
চালকদের অভিযোগ, ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ করা হলে তারা বিকল্প কোনো আয়ের পথ পাবেন না। তবে হাইকোর্ট রুল জারি করে তিন দিনের মধ্যে এসব রিকশা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে রাজধানীর যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বিপর্যয় নেমে এসেছে। যানজটের কারণে জনসাধারণের ভোগান্তি বেড়েছে। আন্দোলনকারীরা দাবি জানাচ্ছেন, সরকার যেন তাদের জন্য কোনো বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে।