ইউক্রেন যুদ্ধ ক্রমেই আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) ভোরে রাশিয়া প্রথমবারের মতো ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। দেশটির বিমানবাহিনী জানিয়েছে, এই মিসাইলটি ছোড়া হয়েছে রাশিয়ার আসট্রাখান এলাকা থেকে, যা কাস্পিয়ান সাগরের পাশে অবস্থিত।
এদিকে, ইউক্রেনের দানিপ্রো অঞ্চলে ‘গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো এবং দোকানপাট লক্ষ্য করে’ এই হামলা চালানো হয়। তবে এই হামলায় ইউক্রেনের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। রাশিয়ার ছোড়া ছয়টি কেএইচ-১০১ ক্রুজ মিসাইল ভূপাতিত করার দাবি করেছে ইউক্রেনীয় বিমানবাহিনী। যদিও এই দাবির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তঃমহাদেশীয় মিসাইলগুলোর রেঞ্জ কয়েক হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে এবং এসব মিসাইল পারমাণবিক অস্ত্র বহন করার ক্ষমতাসম্পন্ন। রাশিয়ার এই পদক্ষেপ যুদ্ধের মাত্রাকে আরও ভয়াবহ করে তুলতে পারে।
উল্লেখ্য, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি। তিন বছরে পা দিতে যাওয়া এই যুদ্ধ গত কয়েক মাসে কিছুটা স্তিমিত ছিল। তবে সম্প্রতি রাশিয়া দ্রুত গতিতে ইউক্রেনের একাধিক অঞ্চল দখল করেছে। এর প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের দূরপাল্লার মিসাইল ব্যবহার করে পাল্টা আক্রমণ চালায় ইউক্রেন।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু হতে পারে। ফলে দুই পক্ষই এখন নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
এদিকে, ইউক্রেনের দানিপ্রো অঞ্চলে ‘গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো এবং দোকানপাট লক্ষ্য করে’ এই হামলা চালানো হয়। তবে এই হামলায় ইউক্রেনের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। রাশিয়ার ছোড়া ছয়টি কেএইচ-১০১ ক্রুজ মিসাইল ভূপাতিত করার দাবি করেছে ইউক্রেনীয় বিমানবাহিনী। যদিও এই দাবির সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তঃমহাদেশীয় মিসাইলগুলোর রেঞ্জ কয়েক হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে এবং এসব মিসাইল পারমাণবিক অস্ত্র বহন করার ক্ষমতাসম্পন্ন। রাশিয়ার এই পদক্ষেপ যুদ্ধের মাত্রাকে আরও ভয়াবহ করে তুলতে পারে।
উল্লেখ্য, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি। তিন বছরে পা দিতে যাওয়া এই যুদ্ধ গত কয়েক মাসে কিছুটা স্তিমিত ছিল। তবে সম্প্রতি রাশিয়া দ্রুত গতিতে ইউক্রেনের একাধিক অঞ্চল দখল করেছে। এর প্রতিক্রিয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের দূরপাল্লার মিসাইল ব্যবহার করে পাল্টা আক্রমণ চালায় ইউক্রেন।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু হতে পারে। ফলে দুই পক্ষই এখন নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।