১৮ নভেম্বর ঢাকাগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে অতর্কিত হামলার শিকার হয় ট্রেনটি। হামলায় ট্রেনের ইঞ্জিনসহ (লোকমোটিভ) ৬টি কোচ গুরুতর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ ঘটনায় অন্তত ১৫ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের তাৎক্ষণিক প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
রেলওয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নোয়াখালী থেকে ছেড়ে আসা উপকূল এক্সপ্রেস ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন পার হয়ে মহাখালী লেভেল ক্রসিং গেটে পৌঁছালে আন্দোলনকারীরা ট্রেন লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে। এতে ইঞ্জিন নম্বর ৩০১৯ এবং শোভন চেয়ার কোচ ১০১৯, ১০১৬, ৬২০৬, ৬২০৫ ও ৬৬০৫ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দাবি, হামলার আগে কোনো ধরনের পূর্ব সতর্কবার্তা কিংবা রেল অবরোধের ঘোষণা দেয়নি আন্দোলনকারীরা। ফলে ট্রেনটি নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী চলাচল করছিল। হঠাৎ এই হামলায় যাত্রী ও রেল কর্মকর্তারা হতবাক হন।
রেলওয়ে আইন, ১৮৯০-এর ১২৬ নম্বর ধারায় রেলপথ অবরোধ কিংবা ট্রেনের ক্ষতি সাধন করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ হামলাকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে।
রেলওয়ে বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এ ধরনের হামলা শুধু ট্রেনের কার্যক্রম বিঘ্নিত করে না, বরং যাত্রীদের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলে। রেলওয়ে সকল পক্ষের কাছে আহ্বান জানিয়েছে যেন আন্দোলনের জন্য বিকল্প উপায় বেছে নেওয়া হয় এবং রেলপথকে নিরাপদ রাখা হয়।
রেলওয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নোয়াখালী থেকে ছেড়ে আসা উপকূল এক্সপ্রেস ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন পার হয়ে মহাখালী লেভেল ক্রসিং গেটে পৌঁছালে আন্দোলনকারীরা ট্রেন লক্ষ্য করে পাথর ছোড়ে। এতে ইঞ্জিন নম্বর ৩০১৯ এবং শোভন চেয়ার কোচ ১০১৯, ১০১৬, ৬২০৬, ৬২০৫ ও ৬৬০৫ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দাবি, হামলার আগে কোনো ধরনের পূর্ব সতর্কবার্তা কিংবা রেল অবরোধের ঘোষণা দেয়নি আন্দোলনকারীরা। ফলে ট্রেনটি নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী চলাচল করছিল। হঠাৎ এই হামলায় যাত্রী ও রেল কর্মকর্তারা হতবাক হন।
রেলওয়ে আইন, ১৮৯০-এর ১২৬ নম্বর ধারায় রেলপথ অবরোধ কিংবা ট্রেনের ক্ষতি সাধন করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ হামলাকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে।
রেলওয়ে বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এ ধরনের হামলা শুধু ট্রেনের কার্যক্রম বিঘ্নিত করে না, বরং যাত্রীদের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলে। রেলওয়ে সকল পক্ষের কাছে আহ্বান জানিয়েছে যেন আন্দোলনের জন্য বিকল্প উপায় বেছে নেওয়া হয় এবং রেলপথকে নিরাপদ রাখা হয়।