ঢাকা, ২১ নভেম্বর: বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে ডিসেম্বরে ঢাকায় পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই বৈঠকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মো. তৌফিক হাসান বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়টি এফওসি (ফরেন অফিস কনসালটেশন)-এর আলোচ্যসূচিতে স্থান পেতে পারে। মুখপাত্র বলেন, "এটি একটি রাজনৈতিক বিষয়। সরকার সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে নির্দেশনা দিলে আমরা পদক্ষেপ নেব। আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কোনো অনুরোধ পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।"
মুখপাত্র মো. তৌফিক হাসান ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে চলমান অপপ্রচারের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, "আমরা বিষয়টি ভারতীয় হাইকমিশনকে জানিয়েছি। দুই দেশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ভিত্তিতে এ ধরনের অপপ্রচার মোটেই কাম্য নয়।"
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তি এবং সমঝোতা স্মারকগুলোর পুনর্বিবেচনার বিষয়ে সময় প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন মুখপাত্র। তিনি উল্লেখ করেন, "এসব চুক্তি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আওতায় পড়ে। তাই সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সমন্বিত আলোচনার প্রয়োজন।"
বৈঠকে ভিসা জটিলতা নিরসনের বিষয়টিও উত্থাপন করা হবে। মুখপাত্র আশাবাদ ব্যক্ত করেন, "ভারতের পক্ষ থেকে ভিসা সমস্যা সমাধানের জন্য দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।"
ডিসেম্বরের এই বৈঠককে উভয় দেশের সম্পর্ক জোরদারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। মুখপাত্র জানান, "এই বৈঠকের মাধ্যমে সম্পর্কের গতি আরও বাড়বে এবং দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন ইস্যু সমাধানের ভিত্তি স্থাপিত হবে।"
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়টি এফওসি (ফরেন অফিস কনসালটেশন)-এর আলোচ্যসূচিতে স্থান পেতে পারে। মুখপাত্র বলেন, "এটি একটি রাজনৈতিক বিষয়। সরকার সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে নির্দেশনা দিলে আমরা পদক্ষেপ নেব। আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কোনো অনুরোধ পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।"
মুখপাত্র মো. তৌফিক হাসান ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে চলমান অপপ্রচারের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, "আমরা বিষয়টি ভারতীয় হাইকমিশনকে জানিয়েছি। দুই দেশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ভিত্তিতে এ ধরনের অপপ্রচার মোটেই কাম্য নয়।"
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তি এবং সমঝোতা স্মারকগুলোর পুনর্বিবেচনার বিষয়ে সময় প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন মুখপাত্র। তিনি উল্লেখ করেন, "এসব চুক্তি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আওতায় পড়ে। তাই সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সমন্বিত আলোচনার প্রয়োজন।"
বৈঠকে ভিসা জটিলতা নিরসনের বিষয়টিও উত্থাপন করা হবে। মুখপাত্র আশাবাদ ব্যক্ত করেন, "ভারতের পক্ষ থেকে ভিসা সমস্যা সমাধানের জন্য দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।"
ডিসেম্বরের এই বৈঠককে উভয় দেশের সম্পর্ক জোরদারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। মুখপাত্র জানান, "এই বৈঠকের মাধ্যমে সম্পর্কের গতি আরও বাড়বে এবং দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন ইস্যু সমাধানের ভিত্তি স্থাপিত হবে।"