রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আলুর মূল্যবৃদ্ধি সাধারণ মানুষের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্থানীয় হিমাগারে সংরক্ষিত আলু এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে যথাযথ পদক্ষেপের অভাবে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট, প্রশাসনের পর্যাপ্ত নজরদারির অভাব, এবং হিমাগারে আলুর মজুত কমে আসা—এই তিনটি প্রধান কারণকে দুষছেন বিশেষজ্ঞরা।
রংপুরের চাষিদের কাছ থেকে ব্যবসায়ীরা প্রতি কেজি আলু মাত্র ২৩ টাকায় সংগ্রহ করে হিমাগারে সংরক্ষণ করেছেন। পরিবহন, শ্রমিক, এবং হিমাগার খরচসহ তাঁদের প্রতি কেজিতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩১ টাকা। অথচ এখন খুচরা বাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকায়। পাইকারি পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট এ সুযোগ নিয়ে অস্বাভাবিক মুনাফা করছে বলে দাবি সাধারণ ক্রেতা ও কৃষকদের।
বাজার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ টাস্কফোর্স কমিটি এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালালেও দৃশ্যমান কোনো সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। রংপুর জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, তারা ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন। তবে সিন্ডিকেটের শক্ত অবস্থানের কারণে তেমন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
রংপুরের বদরগঞ্জ, তারাগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকার আলুচাষিরা জানান, মৌসুমে জমি থেকে তোলার সময় আলু ২১-২৩ টাকায় বিক্রি করেছেন। বর্তমানে বাজারে সেই আলু কিনতে হচ্ছে ৭০ টাকায়। চাষিরা বলেন, মুনাফা সব সময় ব্যবসায়ীর পকেটে গেলেও লোকসানের ক্ষতি বহন করতে হয় তাঁদের।
অতিরিক্ত মুনাফার লোভে হিমাগারে সংরক্ষিত আলু বাজারে আনা হচ্ছে সীমিত পরিমাণে। ফলে বাজারে সংকট তৈরি হচ্ছে। এ কারণে সাধারণ ক্রেতারা উচ্চমূল্যে আলু কিনতে বাধ্য হচ্ছেন। জেলা প্রশাসন ৪৫ টাকায় আলু বিক্রি শুরু করলেও তা খুব সামান্য পরিমাণে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত অভিযান এবং শক্তিশালী মনিটরিংয়ের বিকল্প নেই। হিমাগারে সংরক্ষিত আলুর সঠিক পরিমাণ নিশ্চিত করা, ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, এবং চাষিদের স্বার্থ রক্ষায় সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
রংপুরের চাষিদের কাছ থেকে ব্যবসায়ীরা প্রতি কেজি আলু মাত্র ২৩ টাকায় সংগ্রহ করে হিমাগারে সংরক্ষণ করেছেন। পরিবহন, শ্রমিক, এবং হিমাগার খরচসহ তাঁদের প্রতি কেজিতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩১ টাকা। অথচ এখন খুচরা বাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকায়। পাইকারি পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট এ সুযোগ নিয়ে অস্বাভাবিক মুনাফা করছে বলে দাবি সাধারণ ক্রেতা ও কৃষকদের।
বাজার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ টাস্কফোর্স কমিটি এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালালেও দৃশ্যমান কোনো সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। রংপুর জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, তারা ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন। তবে সিন্ডিকেটের শক্ত অবস্থানের কারণে তেমন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
রংপুরের বদরগঞ্জ, তারাগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকার আলুচাষিরা জানান, মৌসুমে জমি থেকে তোলার সময় আলু ২১-২৩ টাকায় বিক্রি করেছেন। বর্তমানে বাজারে সেই আলু কিনতে হচ্ছে ৭০ টাকায়। চাষিরা বলেন, মুনাফা সব সময় ব্যবসায়ীর পকেটে গেলেও লোকসানের ক্ষতি বহন করতে হয় তাঁদের।
অতিরিক্ত মুনাফার লোভে হিমাগারে সংরক্ষিত আলু বাজারে আনা হচ্ছে সীমিত পরিমাণে। ফলে বাজারে সংকট তৈরি হচ্ছে। এ কারণে সাধারণ ক্রেতারা উচ্চমূল্যে আলু কিনতে বাধ্য হচ্ছেন। জেলা প্রশাসন ৪৫ টাকায় আলু বিক্রি শুরু করলেও তা খুব সামান্য পরিমাণে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত অভিযান এবং শক্তিশালী মনিটরিংয়ের বিকল্প নেই। হিমাগারে সংরক্ষিত আলুর সঠিক পরিমাণ নিশ্চিত করা, ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, এবং চাষিদের স্বার্থ রক্ষায় সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।