সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানরা সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং জানায়, এই সাক্ষাৎ সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের রক্ষার পাশাপাশি তাদের গৌরবময় ভূমিকার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর একটি দৃষ্টান্ত।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গকে দিবসটি উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা জানান। তিনি উল্লেখ করেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সশস্ত্র বাহিনী দেশের গর্বের প্রতীক। বিশ্বব্যাপী শান্তি মিশনে তাদের দায়িত্বশীল ভূমিকার মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে বলে তিনি প্রশংসা করেন।
সাক্ষাৎকালে তিন বাহিনীর প্রধানগণ সশস্ত্র বাহিনী দিবসে গৃহীত কর্মসূচি এবং তাদের বাহিনীর সাম্প্রতিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। রাষ্ট্রপতি তাদের কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে মতবিনিময় করেন।
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা জাতিসংঘের শান্তি মিশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। তাদের পেশাদারিত্ব এবং নিষ্ঠা বাংলাদেশের জন্য আন্তর্জাতিক সম্মান বয়ে এনেছে।
এই সৌজন্য সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির সচিবগণও উপস্থিত ছিলেন। সাক্ষাৎটি রাষ্ট্রপতি এবং সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং জানায়, এই সাক্ষাৎ সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের রক্ষার পাশাপাশি তাদের গৌরবময় ভূমিকার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর একটি দৃষ্টান্ত।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গকে দিবসটি উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা জানান। তিনি উল্লেখ করেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সশস্ত্র বাহিনী দেশের গর্বের প্রতীক। বিশ্বব্যাপী শান্তি মিশনে তাদের দায়িত্বশীল ভূমিকার মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে বলে তিনি প্রশংসা করেন।
সাক্ষাৎকালে তিন বাহিনীর প্রধানগণ সশস্ত্র বাহিনী দিবসে গৃহীত কর্মসূচি এবং তাদের বাহিনীর সাম্প্রতিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। রাষ্ট্রপতি তাদের কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনা নিয়ে মতবিনিময় করেন।
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা জাতিসংঘের শান্তি মিশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। তাদের পেশাদারিত্ব এবং নিষ্ঠা বাংলাদেশের জন্য আন্তর্জাতিক সম্মান বয়ে এনেছে।
এই সৌজন্য সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির সচিবগণও উপস্থিত ছিলেন। সাক্ষাৎটি রাষ্ট্রপতি এবং সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ।