যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ৮২ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া বাস্তবায়িত হয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, লেবাননের বাংলাদেশি দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সম্মিলিত সহযোগিতায়। বৃহস্পতিবার রাতে তারা বাংলাদেশে পৌঁছান।
ফেরত আসা ৮২ জনের মধ্যে ৭৬ জনকে সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে এবং ৬ জনকে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফেরানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, এ পর্যন্ত ১১টি বিশেষ ফ্লাইটের মাধ্যমে লেবানন থেকে মোট ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছেন।
প্রত্যাবাসিত প্রবাসীদের স্বাগত জানানোর জন্য বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। লেবাননে বোমা হামলায় নিহত এক বাংলাদেশির বিষয়েও আলোচনা করা হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা মোস্তফা জামিল খান প্রবাসীদের যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে কথা বলেন। বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, দেশে ফিরতে ইচ্ছুক প্রত্যেক প্রবাসীকে নিরাপদে ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
যারা দেশে ফিরতে চান না, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্থানীয় বাংলাদেশ দূতাবাস বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
ফেরত আসা ৮২ জনের মধ্যে ৭৬ জনকে সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে এবং ৬ জনকে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফেরানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, এ পর্যন্ত ১১টি বিশেষ ফ্লাইটের মাধ্যমে লেবানন থেকে মোট ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছেন।
প্রত্যাবাসিত প্রবাসীদের স্বাগত জানানোর জন্য বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। লেবাননে বোমা হামলায় নিহত এক বাংলাদেশির বিষয়েও আলোচনা করা হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা মোস্তফা জামিল খান প্রবাসীদের যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে কথা বলেন। বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, দেশে ফিরতে ইচ্ছুক প্রত্যেক প্রবাসীকে নিরাপদে ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
যারা দেশে ফিরতে চান না, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্থানীয় বাংলাদেশ দূতাবাস বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে।