পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির জীবনী নিয়ে নির্মিত সিনেমা ‘সুকন্যা’ অবশেষে মুক্তি পেয়েছে। শুক্রবার মুক্তি পাওয়া এই সিনেমায় দেখানো হয়েছে মমতা ব্যানার্জির রাজনৈতিক সংগ্রাম এবং নারী ক্ষমতায়ন নিয়ে তার উদ্যোগ, বিশেষ করে ‘কন্যাশ্রী প্রকল্প’। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন উজ্জ্বল মিত্র এবং প্রযোজনায় ছিলেন সমীর মণ্ডল।
মমতা ব্যানার্জির চরিত্রে অভিনয় করেছেন কনীনিকা ব্যানার্জি। এছাড়াও খরাজ মুখার্জি, দেবশঙ্কর নাগ, এবং রাজ্যসভার প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেনের মতো তারকাদের অভিনয় দর্শকদের মন জয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পরিচালক উজ্জ্বল মিত্র বলেন, “সিনেমাটি নারীর অধিকার এবং ক্ষমতায়নের বিষয় তুলে ধরেছে। বিশেষ করে কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে নারীদের শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী করার প্রচেষ্টা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।”
সিনেমার শুটিং শেষ হয় ২০২৩ সালের দুর্গাপূজার সময়। এরপর ডাবিং, সম্পাদনা এবং অন্যান্য কাজ শেষ করে ৩০ আগস্ট মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। তবে আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গ উত্তাল হয়ে ওঠে। সেই পরিস্থিতিতে শাসক দলের সম্মানের কথা বিবেচনা করে সিনেমাটির মুক্তি পিছিয়ে দেওয়া হয়।
প্রযোজক সমীর মণ্ডল জানান, “সেই সময়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় মুক্তির ঝুঁকি নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে এবার আমরা দর্শকদের প্রতিক্রিয়া দেখার অপেক্ষায় আছি।”
সিনেমাটি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি ও নারীর ক্ষমতায়নের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে কেন্দ্র করে নির্মিত হওয়ায় ইতোমধ্যে আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে।
মমতা ব্যানার্জির চরিত্রে অভিনয় করেছেন কনীনিকা ব্যানার্জি। এছাড়াও খরাজ মুখার্জি, দেবশঙ্কর নাগ, এবং রাজ্যসভার প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেনের মতো তারকাদের অভিনয় দর্শকদের মন জয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পরিচালক উজ্জ্বল মিত্র বলেন, “সিনেমাটি নারীর অধিকার এবং ক্ষমতায়নের বিষয় তুলে ধরেছে। বিশেষ করে কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে নারীদের শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী করার প্রচেষ্টা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।”
সিনেমার শুটিং শেষ হয় ২০২৩ সালের দুর্গাপূজার সময়। এরপর ডাবিং, সম্পাদনা এবং অন্যান্য কাজ শেষ করে ৩০ আগস্ট মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। তবে আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গ উত্তাল হয়ে ওঠে। সেই পরিস্থিতিতে শাসক দলের সম্মানের কথা বিবেচনা করে সিনেমাটির মুক্তি পিছিয়ে দেওয়া হয়।
প্রযোজক সমীর মণ্ডল জানান, “সেই সময়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় মুক্তির ঝুঁকি নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে এবার আমরা দর্শকদের প্রতিক্রিয়া দেখার অপেক্ষায় আছি।”
সিনেমাটি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি ও নারীর ক্ষমতায়নের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে কেন্দ্র করে নির্মিত হওয়ায় ইতোমধ্যে আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছে।