ফরিদপুরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকের কর্মকর্তা পুলক কুমার সাহা (৩৫) গত পাঁচ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে ফরিদপুরে আসার পর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এ ঘটনায় তার পরিবার উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।
পুলকের স্ত্রী সাথী সাহা জানান, মঙ্গলবার রাতে একটি অজ্ঞাত নম্বর থেকে ফোন করে তার স্বামীর মুক্তিপণ হিসেবে ১ লাখ টাকা দাবি করা হয়। পরে প্রমাণ স্বরূপ পুলকের ফোন থেকে কল করা হলে তিনি সন্দেহ দূর করতে মুক্তিপণ হিসেবে বিকাশে ২৫ হাজার টাকা পাঠান। তবে টাকা পাঠানোর পরও পুলকের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
পুলকের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে (জিডি নং: ১৩০৫)। থানা-পুলিশ এবং র্যাব এখনো তাকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়েছে। থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শক্তিপদ মৃধা জানান, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করা হলে প্রতারকচক্রটি পুলকের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। পুলিশ ধারণা করছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট দেখে প্রতারকচক্রটি মুক্তিপণের পরিকল্পনা করেছে।
পুলকের কর্মস্থলের মালিক উৎপল সরকার বলেন, “পুলক আমার প্রতিষ্ঠানের শুরু থেকেই আস্থাভাজন কর্মী। আমরা তার নিরাপত্তা নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।”
ফরিদপুরের এই ঘটনাটি সাধারণ মানুষকে ভীত-সন্ত্রস্ত করে তুলেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং স্থানীয় প্রশাসনের কাছে পরিবারের আবেদন, দ্রুত সময়ের মধ্যে পুলকের সন্ধান নিশ্চিত করা হোক।
পুলকের স্ত্রী সাথী সাহা জানান, মঙ্গলবার রাতে একটি অজ্ঞাত নম্বর থেকে ফোন করে তার স্বামীর মুক্তিপণ হিসেবে ১ লাখ টাকা দাবি করা হয়। পরে প্রমাণ স্বরূপ পুলকের ফোন থেকে কল করা হলে তিনি সন্দেহ দূর করতে মুক্তিপণ হিসেবে বিকাশে ২৫ হাজার টাকা পাঠান। তবে টাকা পাঠানোর পরও পুলকের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
পুলকের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে (জিডি নং: ১৩০৫)। থানা-পুলিশ এবং র্যাব এখনো তাকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়েছে। থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শক্তিপদ মৃধা জানান, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করা হলে প্রতারকচক্রটি পুলকের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। পুলিশ ধারণা করছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট দেখে প্রতারকচক্রটি মুক্তিপণের পরিকল্পনা করেছে।
পুলকের কর্মস্থলের মালিক উৎপল সরকার বলেন, “পুলক আমার প্রতিষ্ঠানের শুরু থেকেই আস্থাভাজন কর্মী। আমরা তার নিরাপত্তা নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।”
ফরিদপুরের এই ঘটনাটি সাধারণ মানুষকে ভীত-সন্ত্রস্ত করে তুলেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং স্থানীয় প্রশাসনের কাছে পরিবারের আবেদন, দ্রুত সময়ের মধ্যে পুলকের সন্ধান নিশ্চিত করা হোক।