বিদেশে চাকরির সুযোগের প্রলোভনে বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রতারণার ফাঁদে ফেলে জিম্মি ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে কিছু অসাধু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান। থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম এবং কম্বোডিয়ায় স্ক্যাম সেন্টারগুলো এ ধরনের অপরাধের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, এসব স্ক্যাম সেন্টার কম্পিউটার অপারেটর, টাইপিস্ট, কলসেন্টার অপারেটরসহ বিভিন্ন পদের আকর্ষণীয় চাকরির বিজ্ঞাপন দিয়ে নাগরিকদের ফাঁদে ফেলে। পরে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তাদের স্ক্যামের কাজে ব্যবহার করা হয়।
ব্যাংককস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস মিয়ানমার ও কম্বোডিয়ার স্ক্যাম সেন্টারগুলো থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশিদের দেশে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়া, থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারস্থ দূতাবাস সংশ্লিষ্ট সরকার এবং এনজিওগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে।
বিদেশে চাকরির প্রস্তাব পাওয়ার আগে নিয়োগকর্তার তথ্য যাচাই করার নির্দেশনা দিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
এছাড়া, স্ক্যাম চক্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের মাধ্যমে প্রতারণার চেষ্টা করছে। তাই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, এসব স্ক্যাম সেন্টার কম্পিউটার অপারেটর, টাইপিস্ট, কলসেন্টার অপারেটরসহ বিভিন্ন পদের আকর্ষণীয় চাকরির বিজ্ঞাপন দিয়ে নাগরিকদের ফাঁদে ফেলে। পরে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তাদের স্ক্যামের কাজে ব্যবহার করা হয়।
ব্যাংককস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস মিয়ানমার ও কম্বোডিয়ার স্ক্যাম সেন্টারগুলো থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশিদের দেশে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়া, থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারস্থ দূতাবাস সংশ্লিষ্ট সরকার এবং এনজিওগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে।
বিদেশে চাকরির প্রস্তাব পাওয়ার আগে নিয়োগকর্তার তথ্য যাচাই করার নির্দেশনা দিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
এছাড়া, স্ক্যাম চক্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের মাধ্যমে প্রতারণার চেষ্টা করছে। তাই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।