রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাফিক ডিজাইন ও শিল্পকলার অধ্যাপক আমিরুল মোমেনিন জোসি ৬০ হাজার টাকা ব্যয়ে মুক্তিযুদ্ধের থিমে একটি ভাস্কর্য তৈরি করেছিলেন। শিল্পকর্মটি যেখানে একজন মুক্তিযোদ্ধাকে অস্ত্র উঁচিয়ে বিজয়ের উদযাপন করতে এবং আরেকজনকে পায়রা উড়িয়ে দিতে দেখানো হয়েছে। এত বড় একটি ভাস্কর্য স্থানাভাবে এবং ক্রেতার অভাবে শেষমেশ ঠাঁই পেল রাজশাহীর বিনোদপুর বাজারের একটি ভাঙারির দোকানে।
অধ্যাপক আমিরুল মোমেনিন আক্ষেপ করে জানান, "আমার ৬০ হাজার টাকার পরিশ্রম ৯ হাজার টাকায় বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছি।" এটি তৈরি করতে সময় লেগেছে বহুদিন। কিন্তু সমাজের অনীহা এবং প্রেক্ষাপটের কারণে তা স্থান পায়নি কোনো স্থাপনায়।
ভাঙারি ব্যবসায়ী খোকন জানান, তিনি এটি ৯,৪০০ টাকায় কিনে আনলেও দুই লাখ টাকায় বিক্রির আশা করছেন। কিন্তু যদি ক্রেতা না পান, তাহলে এটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করবেন।
এই ঘটনা কেবল শিল্পীর হৃদয় ভাঙেনি; বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সমাজের শিল্পের প্রতি উদাসীনতা প্রকাশ করে। জোসি আরও জানান, “ভাস্কর্যের মূল্য কেবল আর্থিক নয়, এটি শিল্পীর আত্মার প্রতীক।"
অধ্যাপক আমিরুল মোমেনিন আক্ষেপ করে জানান, "আমার ৬০ হাজার টাকার পরিশ্রম ৯ হাজার টাকায় বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছি।" এটি তৈরি করতে সময় লেগেছে বহুদিন। কিন্তু সমাজের অনীহা এবং প্রেক্ষাপটের কারণে তা স্থান পায়নি কোনো স্থাপনায়।
ভাঙারি ব্যবসায়ী খোকন জানান, তিনি এটি ৯,৪০০ টাকায় কিনে আনলেও দুই লাখ টাকায় বিক্রির আশা করছেন। কিন্তু যদি ক্রেতা না পান, তাহলে এটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করবেন।
এই ঘটনা কেবল শিল্পীর হৃদয় ভাঙেনি; বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সমাজের শিল্পের প্রতি উদাসীনতা প্রকাশ করে। জোসি আরও জানান, “ভাস্কর্যের মূল্য কেবল আর্থিক নয়, এটি শিল্পীর আত্মার প্রতীক।"