চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় এক মর্মান্তিক হত্যার ঘটনা ঘটেছে। পারিবারিক বিরোধের জেরে চাচার হাতে প্রাণ হারিয়েছেন মো. রাশেদ (২৩)। গত ১৬ নভেম্বর রাতে হাইদগাঁও ইউনিয়নের হাজীপাড়ায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কম্বল ব্যবহার নিয়ে চাচা-ভাতিজার মধ্যে বাকবিতণ্ডার জেরে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
ছোটবেলায় বাবাকে হারানো রাশেদ দাদা-দাদির কাছে বড় হন। অন্যদিকে, অভিযুক্ত চাচা জালাল উদ্দিন চট্টগ্রাম শহরে ভাড়া বাসায় থাকতেন। ঘটনার দিন রাতে জালাল গ্রামের বাড়িতে ফিরে তার নিজের কম্বল ভাতিজার ব্যবহারে আপত্তি তোলেন। এ নিয়ে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে ক্ষুব্ধ জালাল ধারালো ছুরি দিয়ে রাশেদের গলায় আঘাত করেন।
রক্তাক্ত অবস্থায় পটিয়া হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাশেদকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পর থেকেই পলাতক ছিলেন জালাল। সিআইডি চট্টগ্রাম জেলা ও মেট্রো ইউনিট ছায়াতদন্ত শুরু করে এবং চান্দগাঁও থানার খাজা রোড এলাকার একটি হোটেলে অভিযান চালিয়ে জালালকে গ্রেপ্তার করে।
সিআইডি চট্টগ্রাম জেলার বিশেষ পুলিশ সুপার শাহনেওয়াজ খালেদ জানিয়েছেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জালাল হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। মামলার প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
ছোটবেলায় বাবাকে হারানো রাশেদ দাদা-দাদির কাছে বড় হন। অন্যদিকে, অভিযুক্ত চাচা জালাল উদ্দিন চট্টগ্রাম শহরে ভাড়া বাসায় থাকতেন। ঘটনার দিন রাতে জালাল গ্রামের বাড়িতে ফিরে তার নিজের কম্বল ভাতিজার ব্যবহারে আপত্তি তোলেন। এ নিয়ে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে ক্ষুব্ধ জালাল ধারালো ছুরি দিয়ে রাশেদের গলায় আঘাত করেন।
রক্তাক্ত অবস্থায় পটিয়া হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাশেদকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পর থেকেই পলাতক ছিলেন জালাল। সিআইডি চট্টগ্রাম জেলা ও মেট্রো ইউনিট ছায়াতদন্ত শুরু করে এবং চান্দগাঁও থানার খাজা রোড এলাকার একটি হোটেলে অভিযান চালিয়ে জালালকে গ্রেপ্তার করে।
সিআইডি চট্টগ্রাম জেলার বিশেষ পুলিশ সুপার শাহনেওয়াজ খালেদ জানিয়েছেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জালাল হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। মামলার প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।