শীতের আগমনে দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার কৃষকেরা এখন শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। জমি প্রস্তুত থেকে শুরু করে চারা রোপণ, সেচ এবং সার প্রয়োগ—সব ক্ষেত্রেই কৃষকেরা দিনরাত পরিশ্রম করছেন। চলতি মৌসুমে শীতের সবজি যেমন বাঁধাকপি, ফুলকপি, শিম, গাজর, মুলা, পালং শাক, লাল শাক এবং টমেটো চাষে ব্যস্ত রয়েছেন তারা।
স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তাদের মতে, শীতকালীন সবজির চাহিদা বেশি হওয়ায় কৃষকেরা এই সময়ে অধিক পরিমাণে সবজি উৎপাদনে মনোযোগ দিচ্ছেন। গত বছর সবজির ভালো দামের কারণে কৃষকেরা এই মৌসুমে চাষের জমি বৃদ্ধি করেছেন। হাকিমপুরের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানিয়েছে, এবছর প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি চাষ হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি।
একজন কৃষক মো. শফিকুল ইসলাম জানান, “আমাদের এলাকায় শীতকালীন সবজি চাষে ভালো ফলন হয়। এবার ফুলকপি ও বাঁধাকপি চাষ করেছি। যদি আবহাওয়া অনুকূলে থাকে, তাহলে লাভবান হব।”
তবে কৃষকেরা উল্লেখ করেছেন যে, উৎপাদন খরচ ও সারের উচ্চমূল্যের কারণে কিছুটা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে স্থানীয় কৃষি অফিস কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করছে।
হাকিমপুরের সবজি চাষ শুধু স্থানীয় চাহিদাই মেটাচ্ছে না, দেশের অন্যান্য জেলাতেও সরবরাহ করা হচ্ছে। ফলে কৃষকদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটছে। শীতকালীন সবজি চাষ হাকিমপুরের কৃষকদের জন্য নতুন আশার আলো হয়ে উঠেছে।
স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তাদের মতে, শীতকালীন সবজির চাহিদা বেশি হওয়ায় কৃষকেরা এই সময়ে অধিক পরিমাণে সবজি উৎপাদনে মনোযোগ দিচ্ছেন। গত বছর সবজির ভালো দামের কারণে কৃষকেরা এই মৌসুমে চাষের জমি বৃদ্ধি করেছেন। হাকিমপুরের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানিয়েছে, এবছর প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি চাষ হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি।
একজন কৃষক মো. শফিকুল ইসলাম জানান, “আমাদের এলাকায় শীতকালীন সবজি চাষে ভালো ফলন হয়। এবার ফুলকপি ও বাঁধাকপি চাষ করেছি। যদি আবহাওয়া অনুকূলে থাকে, তাহলে লাভবান হব।”
তবে কৃষকেরা উল্লেখ করেছেন যে, উৎপাদন খরচ ও সারের উচ্চমূল্যের কারণে কিছুটা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে স্থানীয় কৃষি অফিস কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করছে।
হাকিমপুরের সবজি চাষ শুধু স্থানীয় চাহিদাই মেটাচ্ছে না, দেশের অন্যান্য জেলাতেও সরবরাহ করা হচ্ছে। ফলে কৃষকদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটছে। শীতকালীন সবজি চাষ হাকিমপুরের কৃষকদের জন্য নতুন আশার আলো হয়ে উঠেছে।