ইলন মাস্কের মালিকানাধীন নিউরালিঙ্ক কোম্পানি তাদের উদ্ভাবিত ‘মস্তিষ্ক চিপ’-এর জন্য কানাডার সরকারের অনুমতি পেয়েছে। এই চিপের ট্রায়াল পরিচালিত হবে কানাডার টরন্টোতে ইউনিভার্সিটি হেলথ নেটওয়ার্ক হসপিটালে। নিউরালিঙ্ক তাদের ওয়েবসাইটে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
নিউরালিঙ্কের লক্ষ্য মানুষের মস্তিষ্ক এবং প্রযুক্তির মধ্যে সরাসরি যোগাযোগের পথ তৈরি করা। এর অংশ হিসেবে তৈরি করা হয়েছে একটি বিশেষ চিপ, যা মস্তিষ্কে স্থাপন করে কম্পিউটার, স্মার্ট ফোন, কিংবা স্মার্ট ডিভাইসকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এ প্রকল্পের প্রথম ধাপে বানর এবং শূকরের ওপর সফল ট্রায়ালের পর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের ঘোষণা দেন ইলন মাস্ক।
মাস্কের মতে, বিশেষ করে যারা শারীরিক প্রতিবন্ধকতার কারণে হাত-পা ব্যবহার করতে পারেন না, তাদের জন্য এই প্রযুক্তি এক বিপ্লব বয়ে আনবে। এমনকি স্পাইনাল কর্ডের সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকা রোগীরাও এই প্রযুক্তির মাধ্যমে চলাফেরা এবং কাজ করার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে পাবেন।
কানাডার স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে অনুমতি পাওয়ার পর নিউরালিঙ্ক তাদের পরবর্তী ধাপের কাজ শুরু করছে। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে দুইজন স্বেচ্ছাসেবীর মস্তিষ্কে এই চিপ স্থাপন করা হয়েছে। প্রথম স্বেচ্ছাসেবীর ক্ষেত্রে ট্রায়াল সফল না হলেও দ্বিতীয়জনের ক্ষেত্রে সাফল্য এসেছে বলে জানায় নিউরালিঙ্ক।
নিউরালিঙ্কের গবেষণা মানবজাতির জন্য সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দ্বার উন্মোচন করেছে। প্রযুক্তি ও চিকিৎসার এই যুগান্তকারী সমন্বয় বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এক নতুন মাইলফলক স্থাপন করবে বলে আশাবাদী বিশেষজ্ঞরা।
নিউরালিঙ্কের লক্ষ্য মানুষের মস্তিষ্ক এবং প্রযুক্তির মধ্যে সরাসরি যোগাযোগের পথ তৈরি করা। এর অংশ হিসেবে তৈরি করা হয়েছে একটি বিশেষ চিপ, যা মস্তিষ্কে স্থাপন করে কম্পিউটার, স্মার্ট ফোন, কিংবা স্মার্ট ডিভাইসকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এ প্রকল্পের প্রথম ধাপে বানর এবং শূকরের ওপর সফল ট্রায়ালের পর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের ঘোষণা দেন ইলন মাস্ক।
মাস্কের মতে, বিশেষ করে যারা শারীরিক প্রতিবন্ধকতার কারণে হাত-পা ব্যবহার করতে পারেন না, তাদের জন্য এই প্রযুক্তি এক বিপ্লব বয়ে আনবে। এমনকি স্পাইনাল কর্ডের সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকা রোগীরাও এই প্রযুক্তির মাধ্যমে চলাফেরা এবং কাজ করার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে পাবেন।
কানাডার স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে অনুমতি পাওয়ার পর নিউরালিঙ্ক তাদের পরবর্তী ধাপের কাজ শুরু করছে। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে দুইজন স্বেচ্ছাসেবীর মস্তিষ্কে এই চিপ স্থাপন করা হয়েছে। প্রথম স্বেচ্ছাসেবীর ক্ষেত্রে ট্রায়াল সফল না হলেও দ্বিতীয়জনের ক্ষেত্রে সাফল্য এসেছে বলে জানায় নিউরালিঙ্ক।
নিউরালিঙ্কের গবেষণা মানবজাতির জন্য সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দ্বার উন্মোচন করেছে। প্রযুক্তি ও চিকিৎসার এই যুগান্তকারী সমন্বয় বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এক নতুন মাইলফলক স্থাপন করবে বলে আশাবাদী বিশেষজ্ঞরা।