সুপরিচিত পরিবেশ অধিকার কর্মী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান নতুন অন্তবর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হয়েছেন। তিনি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী'।
পরিবেশ বিষয়ক সংগঠন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী তিনি। দেশের পরিবেশ বিষয়ক নানা বিষয়ে তিনি সবসময় সক্রিয় ভূমিকা রাখেন''।
পরিবেশ সংক্রান্ত ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য তাঁকে ২০২১ সালে ‘এশিয়ার নোবেল’ খ্যাত র্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। টাইম ম্যাগাজিনের দৃষ্টিতে বিশ্বের ‘৪০ পরিবেশ বিষয়ক হিরোর একজন ছিলেন তিনি। উন্নয়ন সংগঠন আরডিআরএসের চেয়ারপারসন তিনি।
তিনি দেশের একাধিক বেসরকারি সংগঠনের (এনজিও) পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে আছেন।
এর মধ্যে আছে এফআইভিডিবি, নিজেরা করি, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্মস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি), গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং ব্র্যাক। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ১৯৬৮ সালের ১৫ জানুয়ারি জন্ম গ্রহণ করেন। আর বেলার সঙ্গে কাজ শুরু করেন ১৯৯৩ সাল থেকে।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতোকত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।
পরিবেশ বিষয়ক সংগঠন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী তিনি। দেশের পরিবেশ বিষয়ক নানা বিষয়ে তিনি সবসময় সক্রিয় ভূমিকা রাখেন''।
পরিবেশ সংক্রান্ত ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য তাঁকে ২০২১ সালে ‘এশিয়ার নোবেল’ খ্যাত র্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। টাইম ম্যাগাজিনের দৃষ্টিতে বিশ্বের ‘৪০ পরিবেশ বিষয়ক হিরোর একজন ছিলেন তিনি। উন্নয়ন সংগঠন আরডিআরএসের চেয়ারপারসন তিনি।
তিনি দেশের একাধিক বেসরকারি সংগঠনের (এনজিও) পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে আছেন।
এর মধ্যে আছে এফআইভিডিবি, নিজেরা করি, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্মস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি), গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং ব্র্যাক। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ১৯৬৮ সালের ১৫ জানুয়ারি জন্ম গ্রহণ করেন। আর বেলার সঙ্গে কাজ শুরু করেন ১৯৯৩ সাল থেকে।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতোকত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।