পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) নেতা ইমরান খান ২৪ নভেম্বর ‘চূড়ান্ত ডাক’ কর্মসূচি দিয়েছেন, যা নিয়ে দেশব্যাপী উত্তেজনা চলছে। শাহবাজ শরিফের নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে সংবিধানের ২৬তম সংশোধনী বাতিল, জনগণের গ্রেপ্তার বন্ধ এবং গণমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার দাবিতে এই আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন তিনি।
ইসলামাবাদে এরই মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে, যার অধীনে চারজনের বেশি মানুষ একত্রিত হতে পারবেন না। রাজধানীতে প্রবেশ ঠেকাতে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন ও মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধের প্রস্তুতি চলছে। এদিকে, ইমরানের সমর্থকরা এই বাধা অতিক্রম করার অঙ্গীকার করেছেন।
ইসলামাবাদ হাইকোর্ট পিটিআইকে নতুন জমায়েত আইনের অধীনে রাজধানীতে সমাবেশ না করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে, পিটিআই তাদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি পালনে দৃঢ়।
এই কর্মসূচি ঘিরে ব্যাপক উদ্বেগ ও উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি পাকিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নতুন মাত্রা দিতে পারে। সরকারের কঠোর অবস্থানের ফলে বড় ধরনের সংঘাতের আশঙ্কাও রয়েছে।
ইসলামাবাদে এরই মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে, যার অধীনে চারজনের বেশি মানুষ একত্রিত হতে পারবেন না। রাজধানীতে প্রবেশ ঠেকাতে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন ও মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধের প্রস্তুতি চলছে। এদিকে, ইমরানের সমর্থকরা এই বাধা অতিক্রম করার অঙ্গীকার করেছেন।
ইসলামাবাদ হাইকোর্ট পিটিআইকে নতুন জমায়েত আইনের অধীনে রাজধানীতে সমাবেশ না করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে, পিটিআই তাদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি পালনে দৃঢ়।
এই কর্মসূচি ঘিরে ব্যাপক উদ্বেগ ও উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি পাকিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নতুন মাত্রা দিতে পারে। সরকারের কঠোর অবস্থানের ফলে বড় ধরনের সংঘাতের আশঙ্কাও রয়েছে।