দিনাজপুর জেলার ঐতিহাসিক ঘোড়াঘাট দুর্গ বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন স্থাপত্য নিদর্শন। মধ্যযুগের গুরুত্বপূর্ণ এই দুর্গটি সেন আমলে নির্মিত বলে ধারণা করা হয় এবং পরে গৌড়ীয় সুলতান বরবক শাহের সেনাপতি শাহ ইসমাইল এটি সংস্কার করেন। এটি সামরিক ও প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হত এবং সমকালীন বাংলার অন্যতম দুর্ভেদ্য দুর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল।
অবস্থান: করতোয়া নদীর তীরে, দিনাজপুরের ওসমানপুর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে সাহেবগঞ্জ এলাকায়।
আকৃতি ও গঠন: দুর্গটি উত্তর-দক্ষিণে লম্বা, চারপাশে সুউচ্চ মাটির দেয়াল এবং তিন দিকে গভীর পরিখা দ্বারা পরিবেষ্টিত। প্রাচীনকালে করতোয়া নদী দুর্গের প্রতিরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করত।
প্রবেশপথ: দুর্গের পশ্চিম দেয়ালের উত্তর অংশে প্রধান প্রবেশ পথ ছিল।
আত্মরক্ষা ব্যবস্থা: ২৩ মিটার গভীর পরিখা এবং মজবুত দেয়াল দুর্গকে প্রায় অজেয় করে তুলেছিল।
পরিকল্পনা: ভ্রমণের জন্য শীতকাল সবচেয়ে উপযুক্ত। জায়গাটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য অনন্য।
যাতায়াত: দিনাজপুর শহর থেকে সরাসরি ঘোড়াঘাট যেতে স্থানীয় পরিবহন সহজলভ্য।
গাইড: স্থানীয় ইতিহাস সম্পর্কে জানার জন্য গাইড নিয়ে ঘুরতে পারেন।
খাবার ও পানি: দুর্গের আশপাশে ভালো খাবারের দোকান নেই, তাই সাথে প্রয়োজনীয় খাবার ও পানি রাখুন।
সময়: ভ্রমণের জন্য কমপক্ষে ২-৩ ঘণ্টা বরাদ্দ রাখুন।
পর্যটকদের জন্য আকর্ষণ
ঘোড়াঘাট দুর্গ ভ্রমণের সময় করতোয়া নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং আশপাশের গ্রামীণ পরিবেশ উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে। এটি ইতিহাসপ্রেমী এবং ভ্রমণপিপাসুদের জন্য একটি আদর্শ গন্তব্য।
অবস্থান: করতোয়া নদীর তীরে, দিনাজপুরের ওসমানপুর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে সাহেবগঞ্জ এলাকায়।
আকৃতি ও গঠন: দুর্গটি উত্তর-দক্ষিণে লম্বা, চারপাশে সুউচ্চ মাটির দেয়াল এবং তিন দিকে গভীর পরিখা দ্বারা পরিবেষ্টিত। প্রাচীনকালে করতোয়া নদী দুর্গের প্রতিরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করত।
প্রবেশপথ: দুর্গের পশ্চিম দেয়ালের উত্তর অংশে প্রধান প্রবেশ পথ ছিল।
আত্মরক্ষা ব্যবস্থা: ২৩ মিটার গভীর পরিখা এবং মজবুত দেয়াল দুর্গকে প্রায় অজেয় করে তুলেছিল।
পরিকল্পনা: ভ্রমণের জন্য শীতকাল সবচেয়ে উপযুক্ত। জায়গাটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য অনন্য।
যাতায়াত: দিনাজপুর শহর থেকে সরাসরি ঘোড়াঘাট যেতে স্থানীয় পরিবহন সহজলভ্য।
গাইড: স্থানীয় ইতিহাস সম্পর্কে জানার জন্য গাইড নিয়ে ঘুরতে পারেন।
খাবার ও পানি: দুর্গের আশপাশে ভালো খাবারের দোকান নেই, তাই সাথে প্রয়োজনীয় খাবার ও পানি রাখুন।
সময়: ভ্রমণের জন্য কমপক্ষে ২-৩ ঘণ্টা বরাদ্দ রাখুন।
পর্যটকদের জন্য আকর্ষণ
ঘোড়াঘাট দুর্গ ভ্রমণের সময় করতোয়া নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং আশপাশের গ্রামীণ পরিবেশ উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে। এটি ইতিহাসপ্রেমী এবং ভ্রমণপিপাসুদের জন্য একটি আদর্শ গন্তব্য।