চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানাধীন মইজ্যারটেক এলাকায় চাকরি ফিরে পাওয়ার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করেছেন বিভিন্ন ব্যাংক থেকে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এই বিক্ষোভ শুরু হয়। সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল), ইউনিয়ন ব্যাংক, এবং ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ১২০০ কর্মকর্তা চাকরি হারানোর পর নিজেদের দাবি আদায়ে এই কর্মসূচি পালন করেন।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ৬৭২ জন, ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে ২৬২ জন এবং ইসলামী ব্যাংক থেকে ২৫০ জন কর্মকর্তাকে সম্প্রতি চাকরিচ্যুত করা হয়। কর্মীরা অভিযোগ করেছেন যে, এই ছাঁটাই বেআইনি এবং কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই তাদের চাকরি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। চাকরি হারানোর পর সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে জানানো হলেও কোনো সুরাহা না হওয়ায় তারা বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন।
মহাসড়ক অবরোধের ফলে সড়কের দুই পাশে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পথচারী ও যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে আন্দোলনকারীরা সকাল ১১টার দিকে সড়ক ছেড়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
একজন চাকরিচ্যুত ব্যাংকার আক্তার জানান, “আমাদের বেআইনিভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমরা চট্টগ্রামের কর্মীদের টার্গেট করা হয়েছে। সরকারের কাছে বিষয়টি জানানো হলেও কোনো সমাধান আসেনি।”
আরেক ব্যাংকার আবুল বাশার বলেন, “সম্প্রতি আমাদের মতো ১২০০ কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে সরানো হয়েছে। আমরা কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব যদি আমাদের দাবি না মানা হয়।”
কর্ণফুলী থানার ওসি মোহাম্মদ মনির হোসেন জানিয়েছেন, “চাকরি ফেরত চেয়ে বিক্ষোভের সময় আমরা আন্দোলনকারীদের শান্তিপূর্ণভাবে সড়ক থেকে সরিয়ে দিয়েছি। বর্তমানে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।”
ব্যাংকারদের এই আন্দোলন কর্মসংস্থান সুরক্ষা এবং চাকরি ছাঁটাইয়ের নীতিমালা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি তাদের আন্দোলনের গুরুত্ব বাড়িয়ে তুলেছে।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ৬৭২ জন, ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে ২৬২ জন এবং ইসলামী ব্যাংক থেকে ২৫০ জন কর্মকর্তাকে সম্প্রতি চাকরিচ্যুত করা হয়। কর্মীরা অভিযোগ করেছেন যে, এই ছাঁটাই বেআইনি এবং কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই তাদের চাকরি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। চাকরি হারানোর পর সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে জানানো হলেও কোনো সুরাহা না হওয়ায় তারা বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন।
মহাসড়ক অবরোধের ফলে সড়কের দুই পাশে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পথচারী ও যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে আন্দোলনকারীরা সকাল ১১টার দিকে সড়ক ছেড়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
একজন চাকরিচ্যুত ব্যাংকার আক্তার জানান, “আমাদের বেআইনিভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমরা চট্টগ্রামের কর্মীদের টার্গেট করা হয়েছে। সরকারের কাছে বিষয়টি জানানো হলেও কোনো সমাধান আসেনি।”
আরেক ব্যাংকার আবুল বাশার বলেন, “সম্প্রতি আমাদের মতো ১২০০ কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে সরানো হয়েছে। আমরা কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব যদি আমাদের দাবি না মানা হয়।”
কর্ণফুলী থানার ওসি মোহাম্মদ মনির হোসেন জানিয়েছেন, “চাকরি ফেরত চেয়ে বিক্ষোভের সময় আমরা আন্দোলনকারীদের শান্তিপূর্ণভাবে সড়ক থেকে সরিয়ে দিয়েছি। বর্তমানে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।”
ব্যাংকারদের এই আন্দোলন কর্মসংস্থান সুরক্ষা এবং চাকরি ছাঁটাইয়ের নীতিমালা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি তাদের আন্দোলনের গুরুত্ব বাড়িয়ে তুলেছে।