জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) মার্কেটিং বিভাগের ৫৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আফসানা করিম রাচির সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুতে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। রাচির মৃত্যুর ঘটনায় দোষী চালককে দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে শিক্ষার্থীরা রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল থেকে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন।
১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ
প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে আয়োজিত এই বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা দোষী চালককে শনাক্ত করে কঠোর শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান। এর পাশাপাশি, তাদের দেওয়া ১১ দফা দাবির মধ্যে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত।
শিক্ষার্থীরা ঘোষণা দেন, অভিযুক্ত চালককে শনাক্ত ও শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করবেন। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দুই দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন। তবে তাদের দাবি পূরণে কার্যকর পদক্ষেপ না দেখেই রোববার থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।
সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তারা একটি মিছিল নিয়ে ব্যবসায় অনুষদের সামনে অবস্থান নেন এবং পরে পুনরায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে ফিরে যান।
জাবির উপউপাচার্য (শিক্ষা) মো. মাহফুজুর রহমান শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, "আমরা দোষীকে খুঁজে বের করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি। তবে আমরা তাদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ করেছি।"
মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ফয়সাল বলেন, "রাচি আমাদের বোন। চার দিন পেরিয়ে গেলেও প্রশাসন কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এটা আমাদের জন্য মেনে নেওয়া অসম্ভব।"
শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণে প্রশাসনের উদ্যোগ দ্রুত কার্যকর না হলে আন্দোলন আরও তীব্র হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আফসানা করিম রাচির মৃত্যু শুধুমাত্র একটি ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, এটি সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে দীর্ঘস্থায়ী সমস্যাগুলোকেও সামনে নিয়ে এসেছে।
১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ
প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে আয়োজিত এই বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা দোষী চালককে শনাক্ত করে কঠোর শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান। এর পাশাপাশি, তাদের দেওয়া ১১ দফা দাবির মধ্যে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত।
শিক্ষার্থীরা ঘোষণা দেন, অভিযুক্ত চালককে শনাক্ত ও শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করবেন। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দুই দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন। তবে তাদের দাবি পূরণে কার্যকর পদক্ষেপ না দেখেই রোববার থেকে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।
সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তারা একটি মিছিল নিয়ে ব্যবসায় অনুষদের সামনে অবস্থান নেন এবং পরে পুনরায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে ফিরে যান।
জাবির উপউপাচার্য (শিক্ষা) মো. মাহফুজুর রহমান শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, "আমরা দোষীকে খুঁজে বের করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি। তবে আমরা তাদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ করেছি।"
মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ফয়সাল বলেন, "রাচি আমাদের বোন। চার দিন পেরিয়ে গেলেও প্রশাসন কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এটা আমাদের জন্য মেনে নেওয়া অসম্ভব।"
শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণে প্রশাসনের উদ্যোগ দ্রুত কার্যকর না হলে আন্দোলন আরও তীব্র হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আফসানা করিম রাচির মৃত্যু শুধুমাত্র একটি ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, এটি সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে দীর্ঘস্থায়ী সমস্যাগুলোকেও সামনে নিয়ে এসেছে।