রোববার (২৪ নভেম্বর) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি অপসারণ করা হয়। এটি ঘটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের প্রথম সংবাদ সম্মেলনের পাঁচ মিনিট আগে। নতুন সিইসি ও চার নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব গ্রহণের পর এই ঘটনা নানা মহলে প্রশ্ন ও আলোচনা তৈরি করেছে।
বিকেল ৩টায় শপথ নিয়ে নির্বাচন ভবনে প্রবেশ করেন সিইসি ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররা। তাদের স্বাগত জানান ইসি কর্মকর্তারা। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। তবে তার কিছুক্ষণ আগে ইসির কর্মচারীরা বঙ্গবন্ধুর ছবি সরিয়ে ফেলেন।
এর আগে গত ১১ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির বাসভবন বঙ্গভবন থেকেও বঙ্গবন্ধুর ছবি সরানোর কথা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। এ দুটি ঘটনা একত্রে ব্যাপক সমালোচনা ও রাজনৈতিক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
বঙ্গবন্ধুর ছবি অপসারণকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। অনেকেই এটি দায়িত্বপ্রাপ্ত নতুন কমিশনের সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখছেন, যদিও নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেয়নি।
ইসির সম্মেলন কক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি অপসারণের ঘটনা শুধু রাজনৈতিক মহলেই নয়, সাধারণ নাগরিকদের মধ্যেও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। বিষয়টি এখন নানা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে, যা ভবিষ্যতে আরও রাজনৈতিক উত্তাপ তৈরি করতে পারে।
বিকেল ৩টায় শপথ নিয়ে নির্বাচন ভবনে প্রবেশ করেন সিইসি ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররা। তাদের স্বাগত জানান ইসি কর্মকর্তারা। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। তবে তার কিছুক্ষণ আগে ইসির কর্মচারীরা বঙ্গবন্ধুর ছবি সরিয়ে ফেলেন।
এর আগে গত ১১ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির বাসভবন বঙ্গভবন থেকেও বঙ্গবন্ধুর ছবি সরানোর কথা জানান অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। এ দুটি ঘটনা একত্রে ব্যাপক সমালোচনা ও রাজনৈতিক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
বঙ্গবন্ধুর ছবি অপসারণকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। অনেকেই এটি দায়িত্বপ্রাপ্ত নতুন কমিশনের সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখছেন, যদিও নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেয়নি।
ইসির সম্মেলন কক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি অপসারণের ঘটনা শুধু রাজনৈতিক মহলেই নয়, সাধারণ নাগরিকদের মধ্যেও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। বিষয়টি এখন নানা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে, যা ভবিষ্যতে আরও রাজনৈতিক উত্তাপ তৈরি করতে পারে।