বাংলাদেশ-আমেরিকা মৈত্রী প্রকল্পের অধীনে ২০২৪ অর্থবছরে স্থানীয় পর্যায়ে কাজ করা ১৮টি বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) ৮৯ কোটি ৬৫ লাখ টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে। ইউএসএআইডির অর্থায়নে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে ব্র্যাক।
এই প্রকল্পের আওতায় প্রাপ্ত অনুদান শুধুমাত্র এনজিওগুলোর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নয়; বরং তাদের দক্ষতা ও সক্ষমতা উন্নয়নের জন্যও ব্যবহার করা হবে। অনুদানপ্রাপ্ত সংস্থাগুলো কৃষি, খাদ্যনিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শিশু অধিকার, এবং সুরক্ষাসহ বিভিন্ন খাতে কাজ করছে।
সম্প্রতি রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ‘গ্রান্টস অ্যাওয়ার্ড সেরেমনি’তে এই অনুদান প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। সম্মানিত অতিথি হিসেবে ছিলেন এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমান। এছাড়া ইউএসএআইডির বাংলাদেশ মিশন ডিরেক্টর রিড অ্যাশলিম্যান এবং ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, “বাংলাদেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে হলে, আমাদের আগে এনজিওগুলোর অংশগ্রহণে বাধা সৃষ্টিকারী প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করতে হবে।”
মৈত্রী প্রকল্পের প্রথম পর্বে অনুদান প্রদানের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে পরিবেশগত প্রতিকূলতার ওপর ভিত্তি করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এলাকাগুলো হলো খরাপ্রবণ রাজশাহী ও রংপুর অঞ্চল; সিলেট ও সুনামগঞ্জের হাওর অঞ্চল এবং খুলনা ও বরিশালের উপকূলীয় অঞ্চল।
ইউএসএআইডি ও ব্র্যাকের এই যৌথ উদ্যোগ বাংলাদেশের স্থানীয় এনজিওগুলোর দক্ষতা বৃদ্ধি ও সমাজ উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই প্রকল্পের আওতায় প্রাপ্ত অনুদান শুধুমাত্র এনজিওগুলোর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নয়; বরং তাদের দক্ষতা ও সক্ষমতা উন্নয়নের জন্যও ব্যবহার করা হবে। অনুদানপ্রাপ্ত সংস্থাগুলো কৃষি, খাদ্যনিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শিশু অধিকার, এবং সুরক্ষাসহ বিভিন্ন খাতে কাজ করছে।
সম্প্রতি রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ‘গ্রান্টস অ্যাওয়ার্ড সেরেমনি’তে এই অনুদান প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। সম্মানিত অতিথি হিসেবে ছিলেন এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমান। এছাড়া ইউএসএআইডির বাংলাদেশ মিশন ডিরেক্টর রিড অ্যাশলিম্যান এবং ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, “বাংলাদেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে হলে, আমাদের আগে এনজিওগুলোর অংশগ্রহণে বাধা সৃষ্টিকারী প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করতে হবে।”
মৈত্রী প্রকল্পের প্রথম পর্বে অনুদান প্রদানের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে পরিবেশগত প্রতিকূলতার ওপর ভিত্তি করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এলাকাগুলো হলো খরাপ্রবণ রাজশাহী ও রংপুর অঞ্চল; সিলেট ও সুনামগঞ্জের হাওর অঞ্চল এবং খুলনা ও বরিশালের উপকূলীয় অঞ্চল।
ইউএসএআইডি ও ব্র্যাকের এই যৌথ উদ্যোগ বাংলাদেশের স্থানীয় এনজিওগুলোর দক্ষতা বৃদ্ধি ও সমাজ উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।