উত্তরপ্রদেশের বরেলীতে জিপিএসের দেখানো পথে গাড়ি চালাতে গিয়ে করুণ পরিণতি হয়েছে তিন আরোহীর। বন্যার সময় ভেঙে পড়া নির্মাণাধীন সেতু থেকে গাড়ি ৫০ ফুট নিচে রামগঙ্গা নদীতে পড়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী অবহেলাজনিত কারণ ও প্রযুক্তিগত ত্রুটি।
রোববার (২৪ নভেম্বর) রাতে বরেলী থেকে বাদায়ুনের ডাটাগঞ্জে যাচ্ছিলেন তিনজন আরোহী। পথ নির্দেশক জিপিএস তাদের একটি নির্মাণাধীন সেতুর পথে পরিচালিত করে। সেতুর ভাঙা অংশে ধাক্কা খেয়ে গাড়িটি দ্রুতগতিতে নদীতে পড়ে যায়।
পুলিশ জানিয়েছে, সেতুটিতে কোনো সতর্কতা বোর্ড বা নির্দেশনা ছিল না, যা এই দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। স্থানীয় বাসিন্দারা গাড়ি নদীতে পড়ার পর দ্রুত উদ্ধার কাজ শুরু করলেও গাড়ির তিন আরোহীকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
সার্কল অফিসার আশুতোষ শিবম বলেন, “চলতি বছর বন্যার কারণে সেতুর সামনের অংশ ভেঙে পড়েছিল। নির্মাণ কাজ চলছিল, তবে জিপিএসে সেতুটি আপডেট করা হয়নি। গাড়িটি দ্রুতগতিতে চলছিল বলে চালক সময়মতো বিষয়টি বুঝতে পারেননি।”
পুলিশ দুর্ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় নিশ্চিত হলেও তৃতীয় ব্যক্তির পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
দুর্ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দারা সেতুটিতে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা না থাকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তারা দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
রোববার (২৪ নভেম্বর) রাতে বরেলী থেকে বাদায়ুনের ডাটাগঞ্জে যাচ্ছিলেন তিনজন আরোহী। পথ নির্দেশক জিপিএস তাদের একটি নির্মাণাধীন সেতুর পথে পরিচালিত করে। সেতুর ভাঙা অংশে ধাক্কা খেয়ে গাড়িটি দ্রুতগতিতে নদীতে পড়ে যায়।
পুলিশ জানিয়েছে, সেতুটিতে কোনো সতর্কতা বোর্ড বা নির্দেশনা ছিল না, যা এই দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। স্থানীয় বাসিন্দারা গাড়ি নদীতে পড়ার পর দ্রুত উদ্ধার কাজ শুরু করলেও গাড়ির তিন আরোহীকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
সার্কল অফিসার আশুতোষ শিবম বলেন, “চলতি বছর বন্যার কারণে সেতুর সামনের অংশ ভেঙে পড়েছিল। নির্মাণ কাজ চলছিল, তবে জিপিএসে সেতুটি আপডেট করা হয়নি। গাড়িটি দ্রুতগতিতে চলছিল বলে চালক সময়মতো বিষয়টি বুঝতে পারেননি।”
পুলিশ দুর্ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় নিশ্চিত হলেও তৃতীয় ব্যক্তির পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
দুর্ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দারা সেতুটিতে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা না থাকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তারা দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।