রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে অবস্থিত ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ (ডিএমআরসি)-এ সোমবার (২৫ নভেম্বর) সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে পুরো এলাকা। কলেজ কর্তৃপক্ষের দাবি, এ ঘটনায় ডিএমআরসির তিন শিক্ষার্থী প্রাণ হারিয়েছেন, যদিও পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেনি।
১৮ নভেম্বর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ডিএমআরসির শিক্ষার্থী অভিজিৎ মারা গেলে এই ঘটনার সূত্রপাত। তার মৃত্যুতে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্লাটিলেট সংকটের তথ্য গোপন এবং লাশ আটকে রাখার অভিযোগ তোলা হয়। এরপর থেকে ডিএমআরসি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শুরু হয়, যা দ্রুত অন্যান্য কলেজে উত্তেজনা সৃষ্টি করে।
সোমবার দুপুরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজের হাজারো শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে ডিএমআরসি-তে হামলা চালায়। এতে উভয় পক্ষের শিক্ষার্থী ও স্থানীয় জনতা আহত হন। হামলাকারীরা কলেজ ভবনে ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়ে অধ্যক্ষের কার্যালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ধ্বংস করে।
এই সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্র ও পিস্তল ব্যবহার করা হয় বলে ডিএমআরসি কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে। আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর। এর আগের দিন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ, সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও নজরুল কলেজে ভাঙচুর চালানো হয়।
ডিএমআরসি কলেজের অধ্যক্ষ ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, “এই হামলায় আমাদের তিনজন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে প্রশাসন কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। আমাদের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এখন প্রশ্নবিদ্ধ।”
কলেজগুলোর অভ্যন্তরীণ সমস্যা এবং বহিরাগতদের প্ররোচনায় সংঘর্ষে শিক্ষার পরিবেশ বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীদের মনোবল কমে যাচ্ছে এবং অভিভাবকরাও উদ্বিগ্ন।
১৮ নভেম্বর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ডিএমআরসির শিক্ষার্থী অভিজিৎ মারা গেলে এই ঘটনার সূত্রপাত। তার মৃত্যুতে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্লাটিলেট সংকটের তথ্য গোপন এবং লাশ আটকে রাখার অভিযোগ তোলা হয়। এরপর থেকে ডিএমআরসি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শুরু হয়, যা দ্রুত অন্যান্য কলেজে উত্তেজনা সৃষ্টি করে।
সোমবার দুপুরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজের হাজারো শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে ডিএমআরসি-তে হামলা চালায়। এতে উভয় পক্ষের শিক্ষার্থী ও স্থানীয় জনতা আহত হন। হামলাকারীরা কলেজ ভবনে ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়ে অধ্যক্ষের কার্যালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ধ্বংস করে।
এই সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্র ও পিস্তল ব্যবহার করা হয় বলে ডিএমআরসি কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে। আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর। এর আগের দিন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ, সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও নজরুল কলেজে ভাঙচুর চালানো হয়।
ডিএমআরসি কলেজের অধ্যক্ষ ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, “এই হামলায় আমাদের তিনজন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে প্রশাসন কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। আমাদের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এখন প্রশ্নবিদ্ধ।”
কলেজগুলোর অভ্যন্তরীণ সমস্যা এবং বহিরাগতদের প্ররোচনায় সংঘর্ষে শিক্ষার পরিবেশ বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থীদের মনোবল কমে যাচ্ছে এবং অভিভাবকরাও উদ্বিগ্ন।