নড়াইল জেলায় আমন ধান কাটার মৌসুম শুরু হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশে। জেলার তিনটি উপজেলায় কৃষকেরা ধান কেটে ঘরে তুলছেন এবং নবান্নের উৎসবে মেতে উঠেছেন। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ৪৩ হাজার ৪৩৫ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫৩৫ হেক্টর বেশি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক সৌমিত্র সরকার জানিয়েছেন, “আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের পাশে থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করেছেন।”
সদর উপজেলায় চাষ হয়েছে ২০,১২৫ হেক্টর জমিতে।
লোহাগড়া উপজেলায় চাষ হয়েছে ১১,২৬০ হেক্টর জমিতে।
কালিয়া উপজেলায় চাষ হয়েছে ১২,০৫০ হেক্টর জমিতে।
গতকাল পর্যন্ত জেলায় প্রায় ৭৩% ধান কাটা সম্পন্ন হয়েছে। ধান কাটার পর কৃষকেরা সরিষা, ডালসহ বিভিন্ন রবিশস্য চাষের প্রস্তুতি শুরু করেছেন।
কৃষি কর্মকর্তা নিপু মজুমদার বলেন, “চলতি মৌসুমে ১ লাখ ৩৪ হাজার মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধান কাটা-মাড়াই নির্বিঘ্নে চলছে।”
ধান কাটা শেষ হলে জমিতে সরিষা, ডালসহ অন্যান্য রবিশস্য চাষের প্রস্তুতি চলছে। কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের পাশে থেকে পরামর্শ প্রদান করছেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক সৌমিত্র সরকার জানিয়েছেন, “আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের পাশে থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করেছেন।”
সদর উপজেলায় চাষ হয়েছে ২০,১২৫ হেক্টর জমিতে।
লোহাগড়া উপজেলায় চাষ হয়েছে ১১,২৬০ হেক্টর জমিতে।
কালিয়া উপজেলায় চাষ হয়েছে ১২,০৫০ হেক্টর জমিতে।
গতকাল পর্যন্ত জেলায় প্রায় ৭৩% ধান কাটা সম্পন্ন হয়েছে। ধান কাটার পর কৃষকেরা সরিষা, ডালসহ বিভিন্ন রবিশস্য চাষের প্রস্তুতি শুরু করেছেন।
কৃষি কর্মকর্তা নিপু মজুমদার বলেন, “চলতি মৌসুমে ১ লাখ ৩৪ হাজার মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধান কাটা-মাড়াই নির্বিঘ্নে চলছে।”
ধান কাটা শেষ হলে জমিতে সরিষা, ডালসহ অন্যান্য রবিশস্য চাষের প্রস্তুতি চলছে। কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের পাশে থেকে পরামর্শ প্রদান করছেন।