ইসরায়েলের নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নয়, বরং এর পরিবর্তে মৃত্যুদণ্ড জারি করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। সোমবার তিনি এই মন্তব্য করেছেন বলে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গাজায় গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনী সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের এই সাজার সিদ্ধান্তের বিষয়ে মন্তব্য করেছেন। ইসরায়েলি নেতাদের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘‘আইসিসি তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। কিন্তু তাদের জন্য এই সাজা যথেষ্ট নয়... এই অপরাধী নেতাদের জন্য মৃত্যুদণ্ড জারি করা উচিত।’’
আইসিসির বিচারকরা বলেছিলেন, গাজার বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে ব্যাপক এবং পদ্ধতিগত হামলা ও যুদ্ধের অস্ত্র হিসাবে হত্যা, নিপীড়ন ও অনাহারসহ অন্যান্য অপরাধমূলক কাজের জন্য নেতানিয়াহু ও ইয়োভ গ্যালান্তকে দায়ী বলে বিশ্বাস করার যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আইসিসি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করায় আন্তর্জাতিক এই আদালতের তীব্র সমালোচনা করেছেন নেতানিয়াহু। এমনকি ইসরায়েলের অন্যতম ঘনিষ্ট মিত্র যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্যরা আইসিসির এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে। তবে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ কিছু আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির সিদ্ধান্তে স্বাগত জানিয়েছে।
আইসিসির এমন পদক্ষেপ ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর গতিবিধিকে কার্যত সীমিত করে ফেলবে। কারণ আন্তর্জাতিক এই আদালতের ১২৪ সদস্য রাষ্ট্রের যে কেউ তাদের ভূখণ্ড থেকে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করতে বাধ্য থাকবে।
এতে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গাজায় গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনী সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের এই সাজার সিদ্ধান্তের বিষয়ে মন্তব্য করেছেন। ইসরায়েলি নেতাদের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘‘আইসিসি তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। কিন্তু তাদের জন্য এই সাজা যথেষ্ট নয়... এই অপরাধী নেতাদের জন্য মৃত্যুদণ্ড জারি করা উচিত।’’
আইসিসির বিচারকরা বলেছিলেন, গাজার বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে ব্যাপক এবং পদ্ধতিগত হামলা ও যুদ্ধের অস্ত্র হিসাবে হত্যা, নিপীড়ন ও অনাহারসহ অন্যান্য অপরাধমূলক কাজের জন্য নেতানিয়াহু ও ইয়োভ গ্যালান্তকে দায়ী বলে বিশ্বাস করার যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আইসিসি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করায় আন্তর্জাতিক এই আদালতের তীব্র সমালোচনা করেছেন নেতানিয়াহু। এমনকি ইসরায়েলের অন্যতম ঘনিষ্ট মিত্র যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্যরা আইসিসির এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে। তবে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ কিছু আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির সিদ্ধান্তে স্বাগত জানিয়েছে।
আইসিসির এমন পদক্ষেপ ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর গতিবিধিকে কার্যত সীমিত করে ফেলবে। কারণ আন্তর্জাতিক এই আদালতের ১২৪ সদস্য রাষ্ট্রের যে কেউ তাদের ভূখণ্ড থেকে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করতে বাধ্য থাকবে।