সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, তার ভিসা প্রক্রিয়া ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। প্রথমে লন্ডন গিয়ে বড় ছেলে তারেক রহমানের সঙ্গে সময় কাটাবেন তিনি। এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
চিকিৎসার প্রস্তুতি:
খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এ বি এম আব্দুস সাত্তার জানিয়েছেন, তার ভ্রমণের বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বিদেশ যাওয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে চলছে। চিকিৎসার জন্য একটি বিশেষ লং ডিসটেন্স এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
চিকিৎসার পথে সৌদি আরব সরকার ওমরাহ পালনের জন্য তাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঢাকায় তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে যুবরাজের পক্ষে এই আমন্ত্রণ জানান। পরিকল্পনা অনুযায়ী, চিকিৎসা শেষে ফেরার পথে সৌদি আরবে গিয়ে তিনি ওমরাহ পালন করতে পারেন।
বেগম জিয়ার সফরসঙ্গী হিসেবে পরিবারের সদস্য, ব্যক্তিগত চিকিৎসক, নার্স, সহকারীসহ ১৫ সদস্যের একটি দল লন্ডনে যেতে পারেন। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ৩০ নভেম্বর লন্ডন যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।
২০১৭ সালে সর্বশেষ যুক্তরাজ্যে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। তখন ডা. হ্যাডলি ব্যারির অধীনে চিকিৎসা নেন তিনি। তবে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে কারাগারে যাওয়ার পর থেকে তাকে বিদেশ যেতে দেওয়া হয়নি। বর্তমান সরকারের ক্ষমতায় আসার পরই (৬ আগস্ট) তাকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
মেডিকেল বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেন জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি হাসপাতালেই নিয়ে যাওয়া জরুরি।
চিকিৎসার প্রস্তুতি:
খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এ বি এম আব্দুস সাত্তার জানিয়েছেন, তার ভ্রমণের বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বিদেশ যাওয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে চলছে। চিকিৎসার জন্য একটি বিশেষ লং ডিসটেন্স এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
চিকিৎসার পথে সৌদি আরব সরকার ওমরাহ পালনের জন্য তাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঢাকায় তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে যুবরাজের পক্ষে এই আমন্ত্রণ জানান। পরিকল্পনা অনুযায়ী, চিকিৎসা শেষে ফেরার পথে সৌদি আরবে গিয়ে তিনি ওমরাহ পালন করতে পারেন।
বেগম জিয়ার সফরসঙ্গী হিসেবে পরিবারের সদস্য, ব্যক্তিগত চিকিৎসক, নার্স, সহকারীসহ ১৫ সদস্যের একটি দল লন্ডনে যেতে পারেন। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ৩০ নভেম্বর লন্ডন যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।
২০১৭ সালে সর্বশেষ যুক্তরাজ্যে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। তখন ডা. হ্যাডলি ব্যারির অধীনে চিকিৎসা নেন তিনি। তবে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে কারাগারে যাওয়ার পর থেকে তাকে বিদেশ যেতে দেওয়া হয়নি। বর্তমান সরকারের ক্ষমতায় আসার পরই (৬ আগস্ট) তাকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
মেডিকেল বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেন জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি হাসপাতালেই নিয়ে যাওয়া জরুরি।