চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে নগরীতে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এই ঘটনায় কোতোয়ালী থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে পাঁচ সন্দেহভাজনসহ মোট ২০ জনকে আটক করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বিকেল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত পাথরঘাটা, আন্দরকিল্লা এবং হাজারী গলি এলাকায় এই অভিযান পরিচালিত হয়।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে চলমান আন্দোলনের সময় সংঘর্ষে নিহত হন তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম। আন্দোলনকারীদের সহিংস হামলায় তিনি প্রাণ হারান বলে জানা যায়।
চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিচার দাবিতে বুধবার আদালত বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে। সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিন জানিয়েছেন, এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
নিহত আইনজীবী সাইফুল ইসলামের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পর বুধবার সকালে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বেলা ১১টায় নগরীর জমিয়াতুল ফালাহ জাতীয় মসজিদ মাঠে দ্বিতীয় জানাজা এবং বাদ আসর গ্রামের বাড়ি লোহাগাড়ায় তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এ ঘটনায় এখনো মামলা না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে নিহতের পরিবার ও সহকর্মীরা। আইনজীবীদের পক্ষ থেকে দাবি উঠেছে, তদন্ত দ্রুত শেষ করে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা হোক। এদিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন শুনানি বিলম্বিত হওয়ায় তার অনুসারীদের সঙ্গে উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে চলমান আন্দোলনের সময় সংঘর্ষে নিহত হন তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম। আন্দোলনকারীদের সহিংস হামলায় তিনি প্রাণ হারান বলে জানা যায়।
চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিচার দাবিতে বুধবার আদালত বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে। সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিন জানিয়েছেন, এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
নিহত আইনজীবী সাইফুল ইসলামের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পর বুধবার সকালে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বেলা ১১টায় নগরীর জমিয়াতুল ফালাহ জাতীয় মসজিদ মাঠে দ্বিতীয় জানাজা এবং বাদ আসর গ্রামের বাড়ি লোহাগাড়ায় তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এ ঘটনায় এখনো মামলা না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে নিহতের পরিবার ও সহকর্মীরা। আইনজীবীদের পক্ষ থেকে দাবি উঠেছে, তদন্ত দ্রুত শেষ করে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা হোক। এদিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন শুনানি বিলম্বিত হওয়ায় তার অনুসারীদের সঙ্গে উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।