রাজধানী ঢাকায় এডিস মশাবাহিত জিকা ভাইরাসের কয়েকজন রোগী শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। বুধবার (২৭ নভেম্বর) সংস্থার পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত দেড়-দুই মাসে অন্তত আটজনের শরীরে জিকা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্তদের অধিকাংশই ধানমন্ডি, শ্যামলী ও বনানীর বাসিন্দা। তবে চিকিৎসার পর তারা সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। বর্তমানে কেউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নেই বলে নিশ্চিত করেছে আইইডিসিআর।
আইইডিসিআরের তথ্যমতে, জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত সকল রোগীই চিকিৎসার পর সুস্থ হয়েছেন। এর আগে, গত বছরও পাঁচজন রোগী শনাক্ত হয়েছিল, যারা পরবর্তীতে ঝুঁকিমুক্ত হন।
আইইডিসিআর নিয়মিতভাবে সন্দেহভাজন ডেঙ্গু রোগীদের রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে জিকা ভাইরাস শনাক্ত করছে। অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, “এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এখনও সংখ্যা খুবই কম। তবে আমরা সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রেখেছি।”
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এডিস মশা থেকে জিকা ভাইরাস ছড়ায়। তাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়, সেগুলো জিকার ক্ষেত্রেও কার্যকর। সবার
গত দেড়-দুই মাসে অন্তত আটজনের শরীরে জিকা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্তদের অধিকাংশই ধানমন্ডি, শ্যামলী ও বনানীর বাসিন্দা। তবে চিকিৎসার পর তারা সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। বর্তমানে কেউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নেই বলে নিশ্চিত করেছে আইইডিসিআর।
আইইডিসিআরের তথ্যমতে, জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত সকল রোগীই চিকিৎসার পর সুস্থ হয়েছেন। এর আগে, গত বছরও পাঁচজন রোগী শনাক্ত হয়েছিল, যারা পরবর্তীতে ঝুঁকিমুক্ত হন।
আইইডিসিআর নিয়মিতভাবে সন্দেহভাজন ডেঙ্গু রোগীদের রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে জিকা ভাইরাস শনাক্ত করছে। অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, “এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এখনও সংখ্যা খুবই কম। তবে আমরা সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রেখেছি।”
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এডিস মশা থেকে জিকা ভাইরাস ছড়ায়। তাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়, সেগুলো জিকার ক্ষেত্রেও কার্যকর। সবার