বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য ড. শুচিতা শরমিনের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীরা কঠোর আন্দোলনে নেমেছেন। আন্দোলনের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে উপাচার্যের কক্ষে তালা দিয়ে নেমপ্লেট খুলে নেন তারা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, উপাচার্য পদে থেকে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা জানান, গতকাল দেওয়া পদত্যাগের আল্টিমেটামের সময় দুপুর ১২টায় শেষ হয়। উপাচার্য পদত্যাগ না করায় তারা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন শেষে কক্ষে তালা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। শিক্ষার্থী ভূমিকা সরকার বলেন, "স্বৈরাচারী শাসকের মতো আচরণ আমরা কোনোভাবেই বরদাশত করব না। তিনি পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর এটিএম রফিকুল ইসলাম জানান, "শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের কক্ষ তালাবদ্ধ করেছে বলে জানতে পেরেছি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছে।"
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে স্বজনপ্রীতি ও রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টা করছেন উপাচার্য। এ কারণে তারা তার পদত্যাগের দাবি জানিয়ে আসছেন।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, তারা উপাচার্যের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আরও কঠোর কর্মসূচি হাতে নেবেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কী পদক্ষেপ নেবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা জানান, গতকাল দেওয়া পদত্যাগের আল্টিমেটামের সময় দুপুর ১২টায় শেষ হয়। উপাচার্য পদত্যাগ না করায় তারা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন শেষে কক্ষে তালা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। শিক্ষার্থী ভূমিকা সরকার বলেন, "স্বৈরাচারী শাসকের মতো আচরণ আমরা কোনোভাবেই বরদাশত করব না। তিনি পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর এটিএম রফিকুল ইসলাম জানান, "শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের কক্ষ তালাবদ্ধ করেছে বলে জানতে পেরেছি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছে।"
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে স্বজনপ্রীতি ও রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টা করছেন উপাচার্য। এ কারণে তারা তার পদত্যাগের দাবি জানিয়ে আসছেন।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, তারা উপাচার্যের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আরও কঠোর কর্মসূচি হাতে নেবেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কী পদক্ষেপ নেবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।