জাতীয় স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, দল-মত-ধর্মের ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে সবাই যেন একমত হতে পারে। বিশেষ করে জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করা যেকোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
ডা. শফিকুর রহমান উল্লেখ করেছেন যে, শুধু ইসকন নয়, যারা জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী কাজ করবে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। জাতীয় স্বার্থে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি প্রতিটি গোষ্ঠীর কার্যকলাপ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণের গুরুত্বও তিনি তুলে ধরেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা বলেন তিনি। বৈঠকে জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় পারস্পরিক সহযোগিতা এবং সুষ্ঠু নীতিমালার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, "জাতীয় স্বার্থে আমরা যেন একমত থাকতে পারি। ভিন্নমত থাকা স্বাভাবিক, তবে জাতীয় উন্নয়ন ও নিরাপত্তার প্রশ্নে বিভেদ দূর করা জরুরি।" তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক গোষ্ঠীকে এ বিষয়ে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান।
জামায়াতের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তারা জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি কাজ করতে প্রস্তুত। একইসঙ্গে ভবিষ্যতে জাতীয় উন্নয়নে ন্যায়পরায়ণ এবং সমন্বিত পদক্ষেপের ওপর জোর দেওয়া হয়।
ডা. শফিকুর রহমান উল্লেখ করেছেন যে, শুধু ইসকন নয়, যারা জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী কাজ করবে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। জাতীয় স্বার্থে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি প্রতিটি গোষ্ঠীর কার্যকলাপ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণের গুরুত্বও তিনি তুলে ধরেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা বলেন তিনি। বৈঠকে জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় পারস্পরিক সহযোগিতা এবং সুষ্ঠু নীতিমালার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, "জাতীয় স্বার্থে আমরা যেন একমত থাকতে পারি। ভিন্নমত থাকা স্বাভাবিক, তবে জাতীয় উন্নয়ন ও নিরাপত্তার প্রশ্নে বিভেদ দূর করা জরুরি।" তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক গোষ্ঠীকে এ বিষয়ে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান।
জামায়াতের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তারা জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি কাজ করতে প্রস্তুত। একইসঙ্গে ভবিষ্যতে জাতীয় উন্নয়নে ন্যায়পরায়ণ এবং সমন্বিত পদক্ষেপের ওপর জোর দেওয়া হয়।