ফ্যাসিস্ট শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে দেশে বিদ্যমান সব রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে “ফ্যাসিবাদ ও তার দোসরদের মোকাবিলায় আমাদের করণীয়” শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তিনি।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, “বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যারা লড়াই করছে, তাদের একত্রিত হতে হবে। ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা ছাড়া ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করা সম্ভব নয়। দেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আমাদের দায়বদ্ধতা রয়েছে।”
তিনি আরো বলেন, দেশের স্বাধীনতা অর্জনের পরও একদলীয় শাসন, সামরিক শাসন এবং গণতন্ত্র হত্যার মত ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধারের জন্য সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা জরুরি। তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, “১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন পর্যন্ত বহু রক্ত ঝরেছে। আজকের শাসকেরাও সেই ধারাবাহিকতায় গণতন্ত্রকে অর্থহীন করেছে। আমাদের মূল দায়িত্ব হলো সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা।”
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মোহাম্মাদ আজম খান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মুফতি এনায়েত উল্লাহ হাফেজজী, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের এই আহ্বান বাংলাদেশে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক শক্তির সমন্বিত প্রচেষ্টা দেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, “বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যারা লড়াই করছে, তাদের একত্রিত হতে হবে। ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা ছাড়া ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করা সম্ভব নয়। দেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আমাদের দায়বদ্ধতা রয়েছে।”
তিনি আরো বলেন, দেশের স্বাধীনতা অর্জনের পরও একদলীয় শাসন, সামরিক শাসন এবং গণতন্ত্র হত্যার মত ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধারের জন্য সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা জরুরি। তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, “১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন পর্যন্ত বহু রক্ত ঝরেছে। আজকের শাসকেরাও সেই ধারাবাহিকতায় গণতন্ত্রকে অর্থহীন করেছে। আমাদের মূল দায়িত্ব হলো সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা।”
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মোহাম্মাদ আজম খান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মুফতি এনায়েত উল্লাহ হাফেজজী, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের এই আহ্বান বাংলাদেশে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক শক্তির সমন্বিত প্রচেষ্টা দেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।